1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০২:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিজিবির অ’ভিযানে জালের ভিতর মিললো ১লাখ ২০হাজার ই’য়াবা, দুই মি’য়ানমারের পা’চারকারি আ’টক  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন, হেলালী-মাহবুব-জাফর প্যানেলের পূর্ণ বিজয়  টেকনাফে কেক কেটে দৈনিক সময়ের কন্ঠস্বর পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষীকি পালিত বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় অপ*প্রচা*রের প্রতিবাদে টেকনাফ উপজেলা বিএনপি সভাপতি অ্যাডঃ হাসান সিদ্দিকীর বিবৃতি গু*লি*বিদ্ধ জেলেদের হাসপাতালে দেখতে গিয়ে আর্থিক সহযোগিতার পাশাপাশি ঘটনার নি*ন্দা জানিয়েছেন – সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী সেনাবাহিনী থেকে লাখ টাকা উপহার পেলেন পতাকা বিক্রি করা সেই যুবক টেকনাফে কবি-সাহিত্যিক নিয়ে ইতিহাসের সর্ববৃহৎ মিলনমেলা সীমান্ত শহর টেকনাফে কবি-সাহিত্যিক নিয়ে ইতিহাসের সর্ববৃহৎ মিলনমেলা জেলে আ’টকের ঘ’টনায় টেকনাফে বিজিবি ও স্থানীয়দের সংঘর্ষ বেশ কয়েকজন গু’লি’বিদ্ধ হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হলেন টেকনাফের ফারজানা

বার্জটি বা কন্টেইনারটি না সরিয়ে চিরস্থায়ী রেখে দেওয়ার দাবি! 

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২
  • ৩৯৩ বার পড়া হয়েছে

ছবিটিতে যা দেখতে পাচ্ছেন তা হলো একটি বার্জ বা কন্টেইনার। এটি ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর সময় সেন্টমার্টিন ছেঁড়া দ্বীপে অলৌকিকভাবে ভেসে উঠে গিয়েছিল।

ছবিটিতে লক্ষ্য করুন, বার্জটি একটি ছোট দ্বীপের চেয়ে বড়। সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণে বিচ্ছিন্ন ছোট ছোট করে আরও তিনটি দ্বীপ রয়েছে। সবগুলো দ্বীপকে একত্রে ছেঁড়া দ্বীপ বলা হয়। সেন্টমার্টিন দ্বীপের মূল দ্বীপ থেকে ছেঁড়া দ্বীপে যাওয়ার পথে প্রথম ছোট্ট দ্বীপকে বলা হয় ছোড় ডিয়া (ছোট দ্বীপ)। অর্থাৎ মূল ছেঁড়া দ্বীপের অংশে যেতে হলে এই দ্বীপকে অতিক্রম করে যেতে হয়।

মূল কথা হলো, বার্জটি যে দ্বীপে উঠেছে তা হলো এই ছোট দ্বীপে। বার্জটি এত বড় যে, জোয়ার কিংবা ভাঁটা উভয় সময়ে বর্তমানে এই দ্বীপ অতিক্রম করে মূল ছেঁড়া দ্বীপে যাওয়া সম্ভব নয়। এটি বিশাল এক প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে দিয়েছে।

দীর্ঘ সময় ধরে পরিবেশ অধিদপ্তর ছেঁড়া দ্বীপের পরিবেশ রক্ষার্থে কোন ধরনের মোটর গাড়ি কিংবা কোন লোক উক্ত দ্বীপে প্রবেশে আইন জারি করে নিষেধাজ্ঞা করে রেখেছে। তবুও পরিবেশ অধিদপ্তর তার নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খেতে হয়।

আমার ব্যক্তিমত মতামত, এই বিশাল আকৃতির বার্জ কন্টেইনারটি না সরিয়ে স্থায়ীভাবে রেখে দিলে ছেঁড়া দ্বীপের উপর অত্যাচার অনেকটা কমে যাবে।।

বার্জটি অনেকটা জরাজীর্ণ, অনেক পুরাতন। তাছাড়া এটি সরিয়ে নিতে দ্বীপের হাজার হাজার পাথর উত্তলন করতে হবে। এমতাবস্থায় দ্বীপের পরিবেশের ক্ষতি করে এটি সরানো সম্ভব নয়। তখন অল্প সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে দ্বীপের বিশালতার ক্ষতি হবে।

অতএব, আমি বার্জটি না সরিয়ে চিরস্থায়ী রেখে দেওয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।।

এতে কোন ধরনের মোটর সাইকেল, বাইসাইকেল, প্রশাসনের চারচাকার গাড়ি, সেই সাথে অতিরিক্ত লোকের যাতায়াত সবই বন্ধ হয়ে যাবে কিংবা কমে যাবে।।

দ্বীপ বাসীর পক্ষে,
কেফায়েত উল্লাহ
সেন্টমার্টিন-টেকনাফ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!