নাছির উদ্দীন রাজ, টেকনাফ।
এনজিও সংস্থা সুশীল কর্তৃক অসহায় বেকার নারীদের প্রশিক্ষ ও অর্থ নৈতিক সহযোগিতা করে হ্নীলা ইউনিয়নের ৮৪০ জন নারী এখন স্বাবলম্বী। ওই নারীরা আগে বেকার ও অসহায় থাকলেও এখন প্রত্যেকে উদ্যোক্তা। যেখানে অসহায় ও বেকার বলে সমাজের শ্রেণী পেশার মানুষেরা তাদেরকে অবজ্ঞা করত সেই নারী গুলো এখন দেশের সম্পদে পরিণত হয়েছে। তাদের খামার থেকে প্রতিনিয়ত উৎপন্ন হচ্ছে ডিম, মাছ, মাংস সহ অসংখ্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য । যেগুলো নিজেদের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বাজারে বিক্রি করে টাকাও আয় করছেন বলে জানা গেছে।
এমন সকল উদ্যোক্তাদের দেখতে সরেজমিনে স্বাবলম্বী হওয়া নারীদের কর্মসংস্থান দেখতে গেলেন টেকনাফ উপজেলার নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কামরুজ্জামান।
শনিবার (০৩ ডিসেম্বর) দুপুরে রংগীখালী জুম্মা পাড়া ও গাজী পাড়াতে সুশীলনের প্রদত্ত উপকারভোগীদের লেয়ার ফার্ম ও ব্যক্তিগত ব্যবসা পরিদর্শন করেছেন মোঃ কামরুজ্জামান।
সুশীলনের এমন কার্যক্রম দেখে EFSN-IV প্রকল্পের এবং WFP’র সমৃদ্ধিও কামনা করেছেন তিনি।
উল্লেখ্য গত বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) টেকনাফ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এনজিও সংস্থা সুশীল কর্তৃক উপজেলা পর্যায়ে ত্রৈ-মাসিক প্রকল্পের অগ্রগতি শেয়ারিং ও খাদ্য নিরাপত্তা এবং পুষ্টিমান উন্নয়ন প্রকল্প শীর্ষক অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অসহায় নারীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে সুশীলন কাজ করছে এমন প্রশ্নের উত্তরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরেজমিনে গিয়ে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
Leave a Reply