1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সর্বোচ্চ দামে নিলাম পেলেন টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী ওমর ফারুক সিআইপি টেকনাফে ৭০ হাজার মানুষ বেকার- কর্মহীন : জড়িয়ে পড়ছে অবৈধ কর্মকাণ্ডে টেকনাফের হ্নীলাতে নারীকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন টাকা লুটপাট ও বাড়ি ভাংচুর থানায় অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তি ইন্ডিয়ান সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স টিমে যোগ দিলেন সাংবাদিক হাফেজ আহমদ জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন টেকনাফে প্রেমিকের সাথে প্রেমিকার পলায়ন হয়রানী মূলক মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ৫ শিশুর মা! হ্নীলা ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখা যুবদলের যুব সমাবেশ অনুষ্টিত টেকনাফে জমি বিরোধের জেরে ফেইসবুক পোস্ট দিয়ে প্রতি পক্ষকে স’ন্ত্রা’সী সাজানোর পাঁয়তারার প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা দক্ষিণ শাখা’র সদর ইউনিয়ন কমিটি সম্পন্ন। বন্যার্ত ৫’শ পরিবারকে ত্রাণ দিলেন টেকনাফ নয়াপাড়ার নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা

টেকনাফ স্থল বন্দরের সবার জন্য উন্মুক্ত সুযোগ-সুবিধা চাই : সিআইপি শুক্কুর

  • আপডেট সময় : রবিবার, ৭ মে, ২০২৩
  • ৫৪২ বার পড়া হয়েছে
মো.আরাফাত সানি/মিজানুর রহমান, টেকনাফ।
কক্সবাজার টেকনাফ স্থল বন্দরে প্রকৃত ব‍্যবসায়ীরা বিভিন্ন ধরনের ভোগান্তিতে রয়েছে বলে অভিমত প্রকাশ করেন ব‍্যবসায়ীরা।তারা জানান,কিছু অসাধু ব‍্যক্তির কারণে প্রকৃত ব‍্যবসায়ীরা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে আর যারা কোন দিন বন্দরে যায়না তারা প্রভাব খাটিয়ে ব‍্যাংকে থেকে চালান নিয়ে বন্দরের ব‍্যবসার স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট করছে।
তাদের এ সমস‍্যার কথা সরকারকে জানানো অপরিহার্য মনে করছেন।
এ বিষয়ে টেকনাফ স্থল বন্দরের বিশিষ্ট ব‍্যবসায়ী ও টেকনাফ পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস শুক্কুর সিআইপি সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন।গত মার্চ মাসের শুরুতে টেকনাফ স্থলবন্দর থেকে সরকার কমপক্ষে প্রতিমাসে (১০০-১৫০) কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছে।মার্চ মাসের দিকে সকল ব্যবসায়ীদের ব্যবসা এবং ভোক্তাদের কাছে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক ছিল।যেমন প্রতি কেজি আদা টেক্স ও সি.এন্ড.এফ খরচ ছিল ১৩ টাকা,যা বাজার মূল্য ছিল ভোক্তাদের  হাতের নাগালে (৫৫-৬০) টাকা।
গত মার্চ মাসের পরে কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি টেকনাফ স্থলবন্দরে পদার্পণ করেন, যারা অতীতে ব্যবসার কোন অভিজ্ঞতা ছিল না। তারা প্রভাব বিস্তার করে টেকনাফ স্থলবন্দরে আমদানি রপ্তানি লাইসেন্স করে,অতঃপর সোনালী ব্যাংক ও এবি ব্যাংকে আমদানি রপ্তানি লাইসেন্স দেখিয়ে এফ ডি ডি করা শুরু করে। তাদের প্রভাবের কারণে সাধারণ ব্যাবসয়ীরা এফ ডি ডি করার সিরিয়ালও পায়না।
বর্তমান সময়ে ড্রাফটের কোঠা প্রভাবশালীদের হাতে চলে যাওয়ায়, ব্যাংক ডলার সংকট দেখিয়ে এফ ডি ডি বন্ধ করে দেয়।প্রভাবশালী ব্যকিরা কোন ধরনের ব্যবসায়ী নয়, তারা অযথা দ্রব্যমূল্যে উর্ধগতি সৃষ্টি করতেছে এবং টেকনাফ স্থলবন্দরের যেকোন পণ্যে সি.এন্ড.এফ খরচ  ১০ গুণ বৃদ্ধি করতেছে।
কিছুদিন পরপর এবি ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকে ড্রাফট ওপেন করে দেয়, কয়েকদিন পরপর আবার বন্ধ করে দেয়। ড্রাফট ওপেন হলে প্রভাবশলীরা এফ ডি ডি সিরিয়াল তাদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার কারণে সাধারণ ব্যবসায়ীরা ড্রাফট করতে না পারার জন্য ব্যবসাও করতে করতে পারতেছে  না।
টেকনাফ স্থলবন্দরে আদার টেক্স ও সি.এন্ড.এফ খরচ ১২ টাকার পরিবর্তে ৫০-৬০ টাকা আদায় করার কারণে দ্রব্যমূলের দাম ১০ গুণ বেড়ে গিয়ে (৫৫-৬০) টাকার আদা (১৮০-২০০) টাকা হয়ে গেছে। সরকারের রাজস্ব কিন্তু বৃদ্ধি করা হয়নি। প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কারণে জনসাধারণ দ্রব্যমূল্যের ভোগান্তিতে পড়ে গেছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের বর্তমান অবস্থা চলমান থাকলে ভবিষ্যতে টেকনাফ স্থলবন্দরের প্রতিটি পণ্যের সি.এন্ড.এফ কস্টিং ১৫ গুণ বৃদ্ধি করে দিবে।
সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতি ব‍্যবসায়ীদের আকুল আবেদন প্রভাবশালী ব্যক্তি যারা ব্যবসায়ী না হয়ে ব্যবসার নামে টাকার নেশায় পড়ে গেছে তদন্ত সাপেক্ষে পদক্ষেপ নেওয়া হউক।
সাধারণ ব্যবসায়ী ও জনসাধারণের সুবিধার জন্য ব্যাংকে এফ ডি ডি উন্মুক্ত করে দিয়ে সবাইকে সিরিয়াল অনুযায়ী এফ ডি ডি করার সুযোগ দিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে সুষ্ঠুভাবে ব্যবসা করার সুযোগ দেওয়ার আবেদন জানান ব‍্যবসায়ীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর