সংবাদ দাতা
হ্নীলা দমদমিয়া নেচার পার্ক সংলগ্ন ক্যাম্প ২৭ এর সি ৯ এ বসবাস রত রোহিঙ্গা ছানা উল্লাহ ওই এলাকার স্থানিয় রশিদ উল্লাহ গং রা তাহার দেখবাল করা চাষের পুকুর থেকে জোরপূর্বক মাছ ধরে নিয়ে যাচ্ছে বলে কক্সবাজার থেকে প্রকাশিত দৈনিক সৈকত ও কয়েকটি অনলাইন পত্রিকা সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে যে অভিযোগ করেছেন তা আমার দৃষ্টি গুজার হয়েছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন মৃত ইন্নামিনের ছেলে রাশিদ উল্লাহ।
মূলত উক্ত সংবাদের ব্যাখ্যায় তিনি জানান , নেচার পার্কের দক্ষিণে পুকুরের জমির মালিক জাফর থেকে ৫বছরের জন্য টেকনাফ কে কে পাড়ার আনোয়ার রহিম আজাদ প্রকাশ রাজামীয়া লিজ নেন। সেখান থেকে পুকুরটি পরিষ্কার করতে রাজ মীয়ার দুই বছর চলে যায়। বাকি তিন বছরের মধ্যে দুই বছরের জন্য ফরেস্ট কর্মী বাহারুল্লাহ গং দের লাগিয়ত করেন রাজা মিয়া। তাহার চুক্তির মেয়াদ শেষ হলে বাকী যে এক বছর রয়েছে তা আমরা রাজা মিয়া থেকে লিজ নিয়ে পুকুরে যে মাছ গুলো চাষ করেছি সে মাছ গুলো ধরছি আমরা।
তিনি আরো জানান, আমি একজন কৃষক ও ব্যবসায়ি। কোন অবৈধ ব্যবসা না করে জীবন জীবিকার প্রয়োজনে ব্যবসা-বাণিজ্য করে সংসার চালাচ্ছি তাই অনেকের সহ্য হচ্ছে না মনে হয়। যার জন্য আমার বিরুদ্ধে গণমাধ্যম কর্মীদের মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। তবে আমি আপনাদের জানিয়ে রাখছি যে, যদি ভবিষ্যতে আমার ওপরে ওই বিষয় কে কেন্দ্র করে কোনরকম আক্রমণ বা ক্ষতির সম্মুখীন হয় তখন সে সব দায়-দায়িত্ব রোহিঙ্গা সানাউল্লাহকে নিতে হবে। ভবিষ্যতে বিভিন্ন ভাবে অপ প্রচার করে আমার মানসম্মান নষ্ট করলে আমি ওই ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইন গত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থাকি এবং যারা তাকে গোপনে অর্থায়ন করছে তারাও ছাড় পাবে না।
তবে আমাদের যথাযথ কাগজ পত্র রয়েছে, যা আইনার মত পরিস্কার। সে জন্য তারা বিভিন্ন ভাবে বিচার করেও পরাজিত হওয়ায় তারা এ অপপ্রচারের মতো কাজকে বেছে নিয়েছে বলে মনে করি। উক্ত বিষয়ে কোন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, জন প্রতিনিধি ও গণমাধ্যম কর্মীদের বিভ্রান্তি না হওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদ কারি…….
নাম- রশিদ উল্লাহ
পিতা- মৃত ইন্নামিন
গ্রাম,দমদমিয়া ০৯নং ওয়ার্ড, হ্নীলা, টেকনাফ।
Leave a Reply