মোঃ শেখ রাসেল
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বোরহান উদ্দিন খোকনের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের নির্দেশনায় জেলার সদর উপজেলার পিএমখালীতে বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে।
সোমবার (১৭ জুলাই) সকাল ১০ টারদিকে উক্ত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়।
এসময় মেহগনি, সেগুন ,শিশু, চম্পা ফুল, বকুলফুল, আকাশমণি, আম ও লেবু গাছসহ শতাধিক চারা রোপন করা হয়। পর্যায়ক্রমে জেলার বিভিন্ন জায়গায় এই বৃক্ষরোপন আরো করার উদ্যোগ নিয়েছে।
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বোরহান উদ্দিন খোকন জানান শিক্ষা, শান্তি ও প্রগতির পতাকাবাহী সংগঠন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নিজ হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। বাংলাদেশ ছাত্রলীগে অভিভাবক বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান ভাইয়ের নির্দেশনায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়।আমরা মেহগনি ,সেগুন, শিশু,চম্পা ফুল, বকুলফুল,আকাশমনি,আম গান,লেচু গাছ,লেবু গাছের চারা রোপণ করেছি। আমাদের সবুজ শ্যামল বাংলাদেশ আরও সবুজ হোক, আরও সুন্দর হোক এবং আমাদের পরিবেশ যেন ঠিক থাকে।শেখ হাসিনার সরকার পরিবেশ এবং প্রতিবেশ ঠিক রেখে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়ন করে যাচ্ছে। সেই উন্নয়নের জন্যই আমাদের এই উদ্যোগ সবাই মিলে ব্যাপকভাবে বৃক্ষরোপণ করি এবং আমাদের সোনার বাংলাকে আরো সোনার সবুজ বাংলা করি।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ মনে করে, সৃষ্টির বুকে প্রাণিকুলের বেঁচে থাকার পেছনে বৃক্ষের রয়েছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বৃক্ষ মূলত পরিবেশ আবহাওয়া ও জলবায়ুর ভারসাম্য বজায় রাখে। বন্যা খরা, ঝড় টর্নেডো, জলোচ্ছাস, ওজনস্তর ক্ষয়, ভূমিক্ষয়, জলবায়ু পরিবর্তন, শব্দদূষণ, মাটিদূষণ, পানিদূষণ, বায়ুদূষণ প্রতিরোধ করে। এক কথা প্রকৃতির অমূল্য ও প্রধান সম্পাদক হচ্ছ বৃক্ষ। পৃথিবীকে বসবাসের উপযোগী করতে ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের করাল গ্রাস থেকে দেশকে রক্ষা করতে বৃক্ষরোপণের কোন বিকল্প নেই। তাই বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আশপাশে উঁচু নিচু পতিত জমি, রাস্তার পাশে, নদীর পাড়ে গাছ লাগানো অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
তাই বাংলাদেশ ছাত্রলীহের কেন্দ্রের নির্দেশনায় কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দরা প্রকৃতিকে বাঁচানোর লক্ষ্যে এই বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে।
Leave a Reply