বিশেষ প্রতিবেদক, টেকনাফ।
কক্সবাজার টেকনাফ সাবরাং ইউপির শাহ্ পরীর মাদক- হুন্ডি ব্যবসার মূল হোতা কে এই হেলাল? এই হুন্ডি সম্রাট দীর্ঘ দুই যুগ ধরে দ্বীপে বসবাস করে চালিয়ে যাচ্ছে কোটি কোটি টাকার অবৈধ হুন্ডি-মাদক ব্যবসা। তার সহযোগী আশ্রয় ও প্রশ্রয়দাতা হিসেবে কাজ করছে শাহ পরীর দ্বীপের স্থানীয় আলোচিত মহিলা মেম্বার শিশু ও নারী নির্যাতন মামলার আসামি বহু অপকর্মের মূলহোতা ফারিহা ইয়াছমিন। হেলাল তার আপন মামা। মহিলা মেম্বারের যোগসাজশে মাদক ও হুন্ডি সম্রাট হেলাল এসব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। তাই সঠিক তদন্ত করে তাকে আইনের আওতায় আনার জন্য সকল প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছেন সচেতন লোকজন।
এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক,শাহপরীর দ্বীপে বাসিন্দা মোঃ একরাম তার নিজস্ব ফেসবুক লিখেছেন- টেকনাফ উপজেলা সর্বস্তরের জনগণ এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সকল কর্মকর্তা জানে হেলাল একজন দেশ বিরোধী অবৈধ হুন্ডি ও মানি লন্ডারিং ব্যবসার সাথে জড়িত। কিছু অসাধু অনলাইন দালাল সাংবাদিকের অনলাইন প্রতিবাদ নিউজ দেখে হাসি আসে। হেলাল অবৈধ দেশ বিরোধী হুন্ডি ব্যবসার সাথে জড়িত না প্রকৃত সাংবাদিক হলে সেটা প্রমাণ করে দেখান। নয়তো অসাধু অনলাইন দালাল সাংবাদিকের মুখোশ জনগণের সামনে উন্মোচন করা হবে। সাংবাদিক নামে কলঙ্ক! হেলাল হুন্ডি ব্যবসা করে নাকি সবজি ব্যবসা করে সেটা আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন প্রমাণ দিবে অপেক্ষা করুন।
তিনি আরও লিখেছেন, আমি টেকনাফ উপজেলার কিছু অনলাইন সাংবাদিক ও টাকার বিনিময়ে অপরাধীর পক্ষে যারা দালালী করে তাদেরকে বলছি টেকনাফ উপজেলায় এমন কোন লোক আছে যে হেলাল হুন্ডি ব্যবসার সাথে জড়িত না তা প্রমাণ করতে পারবে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত হেলালের সাথে মোবাইল ফোনে একাধিক যোগাযোগ করা হলেও মোবাইল সংযোগ না পাওয়ায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
হেলালকে আইনের আওতায় আনা হলে টেকনাফের সাবরাং, শাহপরীর ও সেন্টমার্টিন এলাকার সকল ইয়াবা ও মানব পাচার মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া অর্থ পাচার বন্ধ হবে। তাই তাকে গ্রেপ্তারের দাবী জানিয়েছেন শাহপরীর দ্বীপ বাসি।
Leave a Reply