1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাংবাদিকের সঙ্গে প্রেম করার ১১ সুবিধা ​’মিষ্টি কথায় সময় পার’: পাইলট মাঠ সংস্কার, লাইটিং, জিরো পয়েন্ট নিয়ে ইউএনও’র প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ – খোরশেদ আলম ১৯ দিন ছিলেন চিকিৎসাধীন > চলে গেলেন মাইন বি’স্ফোর’ণে আহ’ত বিজিবি সদস্য বিএনপি ক্ষমতায় এলে টেকনাফ কে মেগা সিটি ও পর্যটক বান্ধব শহর হিসেবে গড়ে তুলা হবে – শাহজাহান চৌধুরী দলীয় নিয়ম ভেঙে বহিস্কৃত নেত্রী মরজিনা যুবদলের সমাবেশে! তারেক রহমানের ৩১ দফা নিয়ে জনমত তৈরি করতে ডোর টু ডোর যাচ্ছি, যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কক্সবাজার-৪ মনোনয়ন প্রত্যাশি আব্দুল্লাহ টেকনাফে SSC Batch 2014 পুনর্মিলনী উপলক্ষে রেজিস্ট্রেশন চলছে! টেকনাফ প্রেসক্লাবের সংবর্ধনায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া: দলীয় লেজুড়বৃত্তিক সাংবাদিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন উখিয়া স্টেশন বাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি’র সভাপতি হলেন, মেরিন সিটি হাসপাতালের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুজ্জামান জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র টেকনাফ উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠিত প্রধান সমন্বয়কারী সায়েম যুগ্ম সমন্বয়কারী বাহা উদ্দীন

গ্যাস বিস্ফোরণে একে একে মারা গেলেন পরিবারের ৬ সদস্য

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১২৪ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক:

ঢাকা মিরপুরের ভাষানটেকের ১৩ নম্বর কালভার্ট রোড এলাকায় মশার কয়েল ধরাতে গিয়ে সিলিন্ডারের গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনে দগ্ধ কিশোরী লিজা আক্তার (১৭) মারা গেছে। এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে চিকিৎধানীন একই পরিবারের ছয়জনের আর কেউ বেঁচে থাকল না।

আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় লিজা।

এ তথ্য নিশ্চিত করেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম। তিনি জানান, লিজার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

আগুনের ঘটনায় গত ১৩ এপ্রিল লিজার দাদি মোহরুন্নেছা (৬৫), ১৫ এপ্রিল রাতে মা সূর্য বানু (৩০), ১৬ এপ্রিল সকালে বাবা লিটন চৌধুরী (৫২), ১৯ এপ্রিল সকালে ছোট বোন লামিয়া (৭) ও ২৪ এপ্রিল বুধবার দুপুরের ভাই সুজন (৯) মারা যান। এই পরিবারটির গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার। তারা থাকতেন মিরপুরের ভাষানটেকে।

উল্লেখ্য, গত ১২ এপ্রিল ভাষানটেকে মশার কয়েল ধরাতে গিয়ে সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাসে আগুন ধরে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন। ভোরের দিকে দ্বিতীয় তলার বাড়ির নিচ তলায় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ওই দিন সকালেই শেখ হাসিনার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। সেখানেই একে একে পরিবারের সবাই মারা গেলেন। ###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!