1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মানুষ বৈষম্যের শিকার: টেকনাফের বিজয় সমাবেশে অধ্যক্ষ আনোয়ারী টেকনাফ প্রেসক্লাবে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত টেকনাফে ৩১বার তুপ ধ্বনি ও শহীদ মিনারে ফুলদিয়ে শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু হল বিজয় দিবসের কার্যক্রম মুক্তি ককসবাজার কর্তৃক মার্কেট লিংকেজ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের দৃষ্টি নন্দন মসজিদের উদ্বোধন করেছেন টেকনাফ ইউএনও, মোঃ ইমামুল হাফিজ নাদিম মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা শ্রমিকদলের সাঃ সম্পাদক মুন্না ভারতে পা’লিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হা’মলাকারী: সায়ের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন টেকনাফের আব্দুল্লাহ ছেলে মেধাবী ছাত্র আব্দুল হাফেজ এবার ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চু’রি বিশ্ববিদ্যালয়ে পডুয়া শিক্ষার্থীদের চোখে আগামীর জন্মভূমি ‘সীমান্তের হাওয়ায় ভেসে আসছে নতুন স্বপ্ন’

গ্যাস বিস্ফোরণে একে একে মারা গেলেন পরিবারের ৬ সদস্য

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৩৮ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক:

ঢাকা মিরপুরের ভাষানটেকের ১৩ নম্বর কালভার্ট রোড এলাকায় মশার কয়েল ধরাতে গিয়ে সিলিন্ডারের গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনে দগ্ধ কিশোরী লিজা আক্তার (১৭) মারা গেছে। এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে চিকিৎধানীন একই পরিবারের ছয়জনের আর কেউ বেঁচে থাকল না।

আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় লিজা।

এ তথ্য নিশ্চিত করেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম। তিনি জানান, লিজার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

আগুনের ঘটনায় গত ১৩ এপ্রিল লিজার দাদি মোহরুন্নেছা (৬৫), ১৫ এপ্রিল রাতে মা সূর্য বানু (৩০), ১৬ এপ্রিল সকালে বাবা লিটন চৌধুরী (৫২), ১৯ এপ্রিল সকালে ছোট বোন লামিয়া (৭) ও ২৪ এপ্রিল বুধবার দুপুরের ভাই সুজন (৯) মারা যান। এই পরিবারটির গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার। তারা থাকতেন মিরপুরের ভাষানটেকে।

উল্লেখ্য, গত ১২ এপ্রিল ভাষানটেকে মশার কয়েল ধরাতে গিয়ে সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাসে আগুন ধরে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন। ভোরের দিকে দ্বিতীয় তলার বাড়ির নিচ তলায় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ওই দিন সকালেই শেখ হাসিনার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। সেখানেই একে একে পরিবারের সবাই মারা গেলেন। ###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!