1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কক্সবাজারে মা*দক বিরোধী সামাজিক সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত  টেকনাফ প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন জেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক আবদুল্লাহ টেকনাফ বিজিবি – র‍্যাবের যৌথ অভিযানে ৩ লাখ ৪০ হাজার পিচ ইয়া*বা উদ্ধার আ*টক রোহিঙ্গা নাগরিক  রাতারাতি সাংবাদিক হয়ে গেলেন বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সাধারণ সম্পাদক, জানেনা পত্রিকার নাম, রয়েছে একাধিক মামলা বিজিবির পৃথক অভিযানে আটক হল ১২ মানব*পাচা*র কারি সহ ২ মাদ*ক কারবারি ১১ ভিক*টিম উদ্ধার মরিচ্যার পাগলির বিলে দুই ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক : এলাকায় আতংক  হোস্ট ও রোহিঙ্গা কমিউনিটির মধ্যে দ্ব*ন্দ্ব নিরসন ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় আলোচনা সভা  কক্সবাজারের সমস্ত উপজেলা ব্যাপী মেটকো কোম্পানীতে সেলস ম্যানেজার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।  গভীর রাতে নাফ নদীতে ২বিজিবির রুদ্ধ*শ্বাস অভিযানে ২ লাখ ৪০ হাজার ই*য়া*বা উদ্ধার। দায় এড়াতে থার্ডক্লাস ব্লেইম: নির্দিষ্ট একটি উপজেলাকে টার্গেট করে দোষ লোকানোর অপচেষ্টাকে থুথু দিই! – মোরশেদ

গ্যাস বিস্ফোরণে একে একে মারা গেলেন পরিবারের ৬ সদস্য

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১১৫ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক:

ঢাকা মিরপুরের ভাষানটেকের ১৩ নম্বর কালভার্ট রোড এলাকায় মশার কয়েল ধরাতে গিয়ে সিলিন্ডারের গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনে দগ্ধ কিশোরী লিজা আক্তার (১৭) মারা গেছে। এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে চিকিৎধানীন একই পরিবারের ছয়জনের আর কেউ বেঁচে থাকল না।

আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় লিজা।

এ তথ্য নিশ্চিত করেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম। তিনি জানান, লিজার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

আগুনের ঘটনায় গত ১৩ এপ্রিল লিজার দাদি মোহরুন্নেছা (৬৫), ১৫ এপ্রিল রাতে মা সূর্য বানু (৩০), ১৬ এপ্রিল সকালে বাবা লিটন চৌধুরী (৫২), ১৯ এপ্রিল সকালে ছোট বোন লামিয়া (৭) ও ২৪ এপ্রিল বুধবার দুপুরের ভাই সুজন (৯) মারা যান। এই পরিবারটির গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার। তারা থাকতেন মিরপুরের ভাষানটেকে।

উল্লেখ্য, গত ১২ এপ্রিল ভাষানটেকে মশার কয়েল ধরাতে গিয়ে সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাসে আগুন ধরে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন। ভোরের দিকে দ্বিতীয় তলার বাড়ির নিচ তলায় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ওই দিন সকালেই শেখ হাসিনার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। সেখানেই একে একে পরিবারের সবাই মারা গেলেন। ###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!