1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মৎসজীবি দল টেকনাফ পৌর কমিটি অনুমোদন: আহ্বায়ক- মান্নান, সদস্য সচিব- ইসমাইল চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ‘মৃত্যুর সড়ক’: ঝরছে প্রাণ, ফাইলবন্দী ৪/৬ লেনের পরিকল্পনা -তামিম আ.লীগের ঝটিকা মিছিলে গেলে ৫ হাজার টাকা, ব্যানার ধরলে ৮ হ্নীলা ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়: চেয়ারম্যান প্রার্থী আজিজুল বশির মোহাম্মদ কলাতলীর মিছিলের মামলায় আসামি হলেন কারারুদ্ধ এমপি পুত্র রনি : জড়িত না থাকলে পাবে অব্যাহতি- পুলিশ বাবা ইউনুস সিকদারকে নিয়ে ফারদিন সিকদারের আবেগঘন স্ট‍্যাটাস সৈকতের বালুতটে স্মৃতির আঁচড়ে বন্ধুত্বের রঙিন দিন ইউনুস হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে উত্তাল টেকনাফ : থানা ঘেরাও সেন্টমার্টিন ভ্রমণের নতুন ওয়েবসাইট চালু টেকনাফ ৭১ পরিচয় দিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি

টেকনাফ-কক্সবাজার যাতায়াতে বেপরোয়া মিনি-কার, যাত্রীর জন্য কতটুকু নিরাপদ?

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৩ জুন, ২০২৪
  • ১৯০ বার পড়া হয়েছে

ফারুকুর রাহমান, টেকনাফ ৭১

সীমান্ত উপজেলা টেকনাফ সাবরাং জিরো পয়েন্ট থেকে কক্সবাজার বিস্তৃত মেরিন ড্রাইভ সড়ক টেকনাফ-কক্সবাজার ৮৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের অপরূপ সৌন্দর্যের এ সড়ক স্থানীয় ও পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের জায়গা। টেকনাফ-কক্সবাজার আরাকান সড়ক থাকা সত্ত্বেও পাহাড় আর সমুদ্র দেখে যাতায়াতের সুবিধার্থে এ সড়কটি ব্যবহার করে থাকেন।

পর্যটন খাত ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের দ্বার হিসেবে এ সড়কটি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। সম্প্রতি একটি শক্তিশালী যানবাহন সিন্ডিকেট মেরিন ড্রাইভ সড়ককে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে পতিত করেছে। তারা অবৈধ কার এই সড়কে নামিয়ে দিয়ে যাত্রীদের জীবন নিয়ে খেলায় মেতেছেন। যানবাহনগুলোর বেপরোয়া গতিতে প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। অকালে ঝরে যাচ্ছে মানুষের প্রাণ। অনেকে পঙ্গুত্ব নিয়ে জীবন যাপন করছেন।

এই শক্তিশালী সিন্ডিকেট নামে-বেনামে বৈধ কাগজপত্র ছাড়া শতাধিক যানবাহন টেকনাফ-কক্সবাজার সড়কে নামিয়ে মেরিন ড্রাইভ সড়কটি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। এসব যানবাহনের অবাধ বিচরণে প্রতিদিন বাড়ছে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি। শুধু তা-নয় কার গাড়ির বেপরোয়া গতিতে চলাচলের কারণে অনেক গবাদি পশুও মৃত্যুমুখে পতিত হয়। এসব যানবাহন নিয়ে মাদক চালানের অভিযোগও রয়েছে। চেকপোস্টে প্রশাসনের বাড়তি সতর্কতা থাকার পরও এসব গাড়িতে অভিনব কায়দায় লুকিয়ে ইয়াবা পাচার করা হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।

এদিকে কয়েকজন গাড়ির মালিক ও চালক জানিয়েছেন, মেরিন ড্রাইভ সড়কে চলাচলরত অধিকাংশ ড্রাইভারদের নেই কোন ড্রাইভিং লাইসেন্স। নেই গাড়ির বৈধ কাগজপত্র এমনি কি প্রায় গাড়ির কাগজ পত্রের মেয়াদ নেই, তবে চলাচলের অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও উক্ত সিন্ডিকেট ধারা চলে সব মাসিক চুক্তিতে।

টেকনাফ নোয়াখালী পাড়ার এনজিও কর্মকর্তা ও সমাজসেবক রফিক উদ্দিন বলেন, কোন অদৃশ্য শক্তির আড়ালে নাম্বার-লাইসেন্সবিহীন এই গাড়িগুলো চলাচল করছে আমার জানা নেই। বেপরোয়া চলাচলে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। তাদের নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।

এ বিষয়ে উক্ত মিনি-কার সমিতির দায়িত্বরত মোঃ ওবাইদুল হক বলেন, আসলেই কিছু কিছু গাড়ির লাইসেন্স নেই এমনকি কাগজের ডেট ফেল এবং ড্রাইভারদের ড্রাইভিং লাইসেন্সও নেই আপনাদের কথার সাথে আমি একমত।

টেকনাফ থানাধীন ট্র্যাফিক ইন্সপেক্টর মোশাররফ হোসেন খান এর নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান-আমাদের সদস্যের সংখ্যা একটু কম, মামলা হচ্ছে আমরা প্রতিনিয়ত অভিযান করি মামলা করি ড্রাইভারের ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই এবং গাড়ির ডেট ফেল এটি আমি অস্বীকার করব না ।

ধীর গতির যানবাহন সুষ্ঠু পরিচালনা, লাইসেন্স এবং বৈধ কাগজপত্রসহ এ সড়কে যানবাহন চলাচলের আহ্বান জানান সচেতন পর্যটক সহ স্থানীয় লোকজন। ###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!