1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
হ’ত্যা’র পর নিজ মেয়ের লা’শ খালে ফেলে দেন ঘা’ত’ক পিতা! আচমকাই চেয়ার নিয়ে বিপাকে জো বাইডেন টেকনাফের শামলাপুরে দুই রো’হিঙ্গা মিলে কোটি টা’কার ই’য়াবা’র চালান ছি’নতাই! র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ: এখনও অধরা চক্রের প্রধান ‘নবি হোসেন -শাহ আলম জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শুরু আজ এক বছরে সম্পূর্ণ কোরআন হিফজ হাবিব  ছাত্রদল নেতার ইয়াবা লুট : ভাগাভাগি করে নেন ২৩ নেতাকর্মী নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ অ’বৈধভাবে মিয়ানমারে পা’চারকালে ৪৩০ বস্তা সার ও ৬’শ বস্তা আলু’সহ ১৩ পা’চারকারী আ’ট’ক  হ্নীলার মানুষ কে পানি*বন্দী থেকে বাঁচা*নোর জন্য খাল খননের প্রস্তাব ইউএনও কে জানালেন চেয়ারম্যান মোঃ আলী 

টেকনাফে টানা বর্ষনে পাহাড় ধ্বংসের আশঙ্কা ঝুঁকিতে ৫০ হাজার মানুষ

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৬৪ বার পড়া হয়েছে

নাছির উদ্দীন রাজ টেকনাফ। 

কক্সবাজারের টেকনাফে টানা ৩ দিন ভারি বর্ষনের ফলে পাহাড় ধ্বংসের আশঙ্কা করা হচ্ছে । তাই ঝুঁকিতে রয়েছে ৪ ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ। রাতে বৃষ্টি বাড়লে হ্নীলা, হোয়াইক্যং, বাহার ছড়া ও টেকনাফ সদর ইউনিয়নে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস করা বাড়ি গুলোর অধিকাংশ ধ্বংসে যেতে পারে বলে ধারনা করেছেন এলাকা বাসী। যার কারণে প্রাণ হানির আশস্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না বলে জানাগেছে।

গত সোমবার থেকে অদ্য বুধবার (৩১ জুলাই) রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত টানা ৩ দিন প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে টেকনাফে । টেকনাফ উপজেলা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানাগেছে গত ২৪ ঘন্টায় টেকনাফে ২ শ ৩০ মিলিমিটার বৃষ্টি পাত রেকর্ড করা হয়েছে। যার প্রভাব পড়েছে জন জীবনে। অতি বৃষ্টির কারণে কর্ম হারিয়েছেন দৈনিক আয়-রোজগারের মানুষ গুলো । কর্ম জীবিদের অফিস আদালতে যেতেও অনেক দূর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। তাই ঝুঁকি এড়াতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার পরামর্শ স্থানীয়দের। এ দিকে ভারি বৃষ্টি হলেও ঝুঁকি পূর্ণ এলাকা গুলো চিহ্নিত করে উপজেলা দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি বা সিপিপির পক্ষ থেকে কোন প্রচার প্রচারনা এবং সতর্কতা মূলক কার্যক্রম চোখে পড়েনি বলে জানান এলাকা বাসী ।

অপর দিকে পাহাড়ি উজান থেকে নেমে আসা পানি ও নাফ নদীতে পানি বৃদ্ধির ফলে পানি বন্দি হওয়ার আশঙ্কায় আছেন সীমান্ত পাড়ে বসবাস রত প্রায় ১০ হাজার বাসীন্দা । সীমান্ত সড়ক নির্মান ও সীমান্তে চিংড়ি ঘের মালিকেরা বাধ নির্মানের ফলে অনেক স্থানে নদীতে পানি নেমে যাওয়ার পথ গুলো বন্ধ হয়ে যায় । কয়েকটি স্থানে স্লুইস গেইট থাকলেও পথ ছোট হওয়া বা নির্মান কাজ চলমান থাকায় যথাযথ পানি বের হতে পথ না থাকায় অনেক এলাকা পানি বন্দি হতে পারে।

টেকনাফ উপজেলা দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মোঃ হানিফ জানান, প্রচার প্রচারণা কারা হয়নি। তবে ঝুঁকি পূর্ণ এলাকায় আমাদের সিপিপির ভলান্টিয়ার গণ খুঁজ খবর নিচ্ছেন ও সতর্ক আছেন।

হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী জানান, আমার ইউনিয়নে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস রত বাসীন্দাদের ও নদী পাড়ের বাসীন্দাদের বিভিন্ন ভাবে সতর্ক করা হয়েছে। পাশাপাশি বেশি ঝুঁকি হলে পাশের অবস্থান রত আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার পরামর্শও দিয়েছি।

উল্লেখ্য গত ২ বছরে টেকনাফে পাহাড় ধ্বংসে ও মাঠি চাপা পড়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়। পাশাপাশি পানি বন্দি হয় সীমান্ত পাড়ের বাসীন্দারা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!