1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ১২:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ঈদগাঁও মহাসড়‌কে গরু-ম‌হি‌ষের বাজার! যানজটে দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ টেকনাফে বন্যা দুর্গতদের পাশে এনসিপি, ২০০ পরিবারে ত্রাণ সহায়তা  টেকনাফ প্রেসক্লাবের সংস্কার কমিটির বিরুদ্ধে মামলা নামে অপ*প্রচা*র যা আদালত অব*মান*নার সামিল সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে মসজিদ নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন ব্যাচ ভিত্তিক সংগঠনের ব্যানারে সংগঠিত হচ্ছে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগ : চবিতে সমালোচনার ঝড়! লোডশেডিংয়ের অন্ধকারে টেকনাফ, নাকাল জনজীবন লা’শবাহী অ্যাম্বুলেন্সসহ ৯ পদ্ধতি আর ২২ পেশার মানুষে ই’য়াবা-আ’ইস পা’চার মেয়র আতিক ও সাবেক মন্ত্রী নওফেলের সহযোগী টেকনাফ পৌরসভার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি শাহীন ধরাছোঁয়ার বাইরে টেকনাফে সমিতির জমি বিক্রি করার অভিযোগ সাবেক মেম্বারের বিরুদ্ধে

বন্যার্ত ৫’শ পরিবারকে ত্রাণ দিলেন টেকনাফ নয়াপাড়ার নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৫৭ বার পড়া হয়েছে

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি।

কক্সবাজারে টেকনাফের নয়াপাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের একটি দল নোয়াখালী বন্যাকবলিত মানুষদের জন্য ত্রাণ নিয়ে গেছে।

সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে বেসরকারি সংস্থা আল মানাহিল ওয়েফেয়ার ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের মাধ্যমে নোয়াখালী ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ’শ পরিবারের মাঝে বিতরণ করেন নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা।

রোহিঙ্গারা জানায়, বন্যাকবলিত মানুষদের ভয়াবহতার খবর প্রকাশ হলে ১৯৯২ সালে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলাম সেটি দু:স্মৃতি মনে পরে। সেই চিন্তা থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাড়াঁয়। এর অংশ হিসেবে নিবন্ধিত নয়াপাড়ার ক্যাম্পে বাসিন্দা রোহিঙ্গা মাওলানা হাফেজ কদর উদ্দিন এর নেতৃত্বে ৭ জন বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল বন্যাতদের জন্য নিবন্ধিত নয়াপাড়া শিবিরের বাসিন্দা ক্ষতিগ্রস্তদের চাল, ডাল চিনিসহ নগদ টাকা সংগ্রহ করা হয়। পরে ত্রাণগুলো বেসরকারি সংস্থা মাধ্যমে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের ৬ নম্বার ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত ৫০০ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়। ত্রাণের প্যাকেটে নিত্য শুকনো খাবার, তেল ও পানিসহ দুই হাজার টাকার নিত্য প্রয়োজনীয়পত্র ছিল।

এ বিষয়ে নিবন্ধিত নয়াপাড়া শিবিরের ত্রাণ সংগ্রহ দলের সদস্য মুহাম্মদ সাল্লাম বলেন, ‘ মিয়ানমারের জান্তা সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলাম, সেময় বাংলাদেশের জনগন আমাদের ত্রাণসহ বিভিন্নভাবে সহতায় করেছিল। ফলে আজ তাঁরা (বাংলাদেশিরা) বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণে সহতায় দিয়ে পাশে দাড়িঁয়েছি। আমরা বন্যা কবলিত এলাকায় এসে বুঝতে পারি যে তাদের অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের আরো সহতায় দরকার। আমাদের যার যার অবস্থান থেকে বন্যাতদের সহতায় দিয়ে পাশে থাকা উচিত।’

নয়াপাড়া নিবন্ধিত ক্যাম্পের বাসিন্দা মোঃ সালাম বলেন, ‘১৯৯২ সালে মিয়ানমারে জান্তা সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে প্রাণে বাচঁতে আশ্রয় নিয়। সে-সময় বাংলাদেশের সাধারন মানুষ আমাদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। সেই মানুষগুলো বন্যা কবলে পরে নি:স্ব হয়ে যায়। তাই তাদের ত্রাণে দিয়ে পাশে দাড়িঁয়েছি। সবাই উচিত এসব ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানো।’

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!