টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি।
টেকনাফে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার চালান খালাসের জের ধরে দুই মা’দ’ক কা’র’বা’রি গ্রু’পের মধ্যেই রা’ত’ভর ৩ শতাধিক রা’উ’ন্ড গু’লি বিনিময়ের ঘ’ট’না ঘটেছে।
এতে আ’তঙ্কিত হয়ে পড়েছে স্থানীয়রা।তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার ( ২৪ সেপ্টেম্বর) টেকনাফের হ্নীলা পূর্ব সিকদার পাড়াতে রাত ১০ থেকে ১২ টা পর্যন্ত দফায় দফায় দুই মা’দক কা’রবারি গ্রু’পের মধ্যেই গোলাগুলির এ ঘটনা ঘটেছে।এবং ঘটনাস্থলটি পরিদর্শন করলেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি’র নেতৃত্বে পুলিশের টিম।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, মঙ্গলবার হ্নীলা পূর্ব সিকদার পাড়ায় দুই মা’দক কা’রবারি গ্রুপের প্রধান মো. রমিজ ও মো. আরমান বাহিনীর মধ্যেই রাত ১০ টা থেকে ১২ টার পর্যন্ত দু’ঘন্টা একে-অপরের মধ্যেই দফায়-দফায় গু’লি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে।এ ঘটনায় উভয় গ্রুপ ৩ শতাধিক রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে। এতে এই গ্রামের মানুষ ভ’য়ে ও আতঙ্কে রাত জেগেছিল।
তারা আরও বলেন,হ্নীলা পূর্ব সিকদার পাড়ার বাসিন্দা মো. রমিজ ও মো. আরমান এই দুই শীর্ষ মা’দক কা’রবারি তাদের নেতৃত্বে প্রতিদিন ভারী অ’স্ত্রের ম’হড়ায় ও রো’হিঙ্গা ডা’কাতদের সহযোগিতায় মিয়ানমার থেকে টেকনাফের হ্নীলায় ইয়াবা’র বড়-বড় চালান আনতে সক্ষম হয়।এই দুই মা’দক কা’রবারি গ্রুপ হ্নীলা সীমান্তের একই পয়েন্ট দিয়ে ইয়াবার চালান আনা-নেওয়ার ঘটনার জের নিয়ে একে-অপরের মধ্যেই এ সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়েছে।
মো. রমিজ ও মো. আরমান তাদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মা’দক ও অ’স্ত্র মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় প্রকাশ্যে তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে রাজি হয়নি।
এ বিষয়ে রমিজ ও আরমানে সাথে মোবাইলে একাধিক বার যোগাযোগ করা হলেও মোবাইল বন্ধ রাখায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গিয়াস উদ্দিন বলেন,মঙ্গলবার রাতে হ্নীলা পূর্ব সিকদার পাড়ায় দুই সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যেই গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে।বিষয়টি জানার পরে গোলাগুলির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পুলিশ কাজ শুরু করছে।###
Leave a Reply