আবুল কালাম আজাদ, টেকনাফ।
টেকনাফ সীমান্ত এলাকা অরক্ষিত হয়ে পড়েছে নাফ নদী। ৬/৭টি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতিরাতে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের বরইতলী, কেরুনতলী, বন্দরের উত্তর পাশে ১৪ নং ব্রীজ হয়ে দমদমিয়া জাহাজ ঘাটা পর্যন্ত এলাকা দিয়ে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মিয়ানমারে বাংলাদেশের খাদ্য জাতীয় পণ্য, ভোজ্য তেল, ডিজেল ও অকটেন পা*চার হচ্ছে বলে স্থানীয় লোকজন জানান।
আবার মিয়ানমার থেকে নিয়ে আসছে মাদক, মানব ও স্বর্ণের বড়-বড় চালান। এর সাথে জড়িত, নেজাম, গনি, রশিদুল্লাহ, শামশু আলম, সিরাজ, আঙ্গুলী, ছোট মিজান সহ ১২ টি সিন্ডিকেট।
প্রতিরাতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে ফাঁকি দিয়ে এই পা*চার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানান। এদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিলে রমজান মাসে খাদ্য দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব হবে না।
যৌথ বাহিনীর অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আইনের আড়তে আনার দাবি জানিয়েছেন সচেতন টেকনাফবাসী। এদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা ওয়ারেন্ট থাকার পরও পুলিশ গ্রেপ্তার করছে না বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
Leave a Reply