1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৬:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :

টেকনাফে বাহারছড়ায় ৩টি ফিশিং নৌকা সাগরে যেতে দিচ্ছে না! জেলেদের সাংবাদিক সন্মেলন

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২ আগস্ট, ২০২১
  • ৩০৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক,

মাললার আমাসী না হয়েও নিজ মালিকানাধীন ফিশিং নৌকা সাগরে মাছ ধরতে যেতে দিচ্ছে না  বাহারছড়া তদন্ত ফাঁড়ির ইনচার্জ অভিযোগ ভুক্তভোগী টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের কচ্চপিয়া পিনিছ ভাঙ্গা বাসিন্দা জাগির হোসাইন পিতা মৃত নজির আহমদ, প্রবাসী আবু তাহেরের ভাই হাফেজ আবু সালেহ পিতা মৃত জাফর আহমদ ও দেলোয়ারা বেগম ও স্বামী শামসুল আলম।

উল্লেখিত ব্যক্তিবর্গগণ এর যথাযত প্রতিকার চেয়ে গত ০১ আগস্ট এক সাংবাদিক সন্মেলন এই অভিযোগ করেন সাংবাদিকদের।

অভিযোগ কারীগন সাংবাদিকদের জানান,গত ১৩ জুলাই ২০২১ ইং তারিখ রাত আনুমান ১১: ৪৫ ঘটিকার সময় টেকনাফ বাহারছড়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের কচ্চপিয়া পিনিছভাঙ্গা এলাকায় এলজিইডি সড়কের পিনিছভাঙ্গা মসজিদের পশ্চিম পাশে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ইয়াবা ট্যাবলেট বেচা বিক্রি হচ্ছে এমন সংবাদ পেয়ে বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ ঘটনা স্থলে পৌঁছে ৬০ হাজার পিস ইয়াবা সহ উক্ত এলাকার মৃত রশীদ আহমেদ পূএ মোঃ ইউনুছ কে হাতে নাতে আটক করে। এতে তার শিকারোক্তি মতে একই এলাকার রশিদ আহাম্মদের পূএ মোঃ হারুন, শামসুল আলমের পূএ আব্দুর রহিম, জাকির হোসেনের পূএ নুরুল আমিন, মৃত রুস্তম আলী’র পূএ মোঃ মিজান ও মৃত বরতাজ মিয়ার পূএ মোঃ মনির সহ ৫ জন কে পলাতক আসামি করা হয়।

যার টেকনাফ মডেল থানার মামলা নং ৩৬ তাং ১৪/০৭/২০২১ উক্ত মামলায় জব্দ তালিকায় ৬০ হাজার পিস ইয়াবা ও একটি মোবাইলের কথা  উল্লেখ রয়েছে। এতে ফিশিং নৌকা ও নৌকা থেকে ইয়াবা জব্দ বিষয়ে কোন উল্লেখ নেই। যাদের নৌকা সাগরে মাছ ধরতে দিচ্ছে না তারা এই মামলার আসামি না বলে তারা সাংবাদিকদের কে জানান, অথচ টেকনাফ বাছারছড়া তদন্ত পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ও মামলার তদন্ত কারী কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ পুলিশ পাঠিয়ে আমাদের নৌকা গুলো সাগরে মাছ আহরণ করতে যেতে দিচ্ছে না।

এদিকে আমরা দীর্ঘ ৬৫ দিন সাগরে মাছ আহরণ বন্ধ কালীন সময়ে অর্ধাহারে অনাহারে সংসার চালিয়েছি আসছি বন্ধ শেষ হওয়ার পর বর্তমানে সকল নৌকা সাগরে মাছ ধরতে যাচ্ছে অথচ আমাদের নৌকা গুলো পুলিশ যেতে দিচ্ছে না।

এ বিষয়ে আমরা ভোক্তভোগী নৌকার মালিক গণ এর যথাযত প্রতিকার চেয়ে সাংবাদিকদের মাধ্যমে প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তর নিকট আকুল আবেদন জানাচ্ছি।

এ বিষয়ে টেকনাফ বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ও মামলার তদন্ত কারী কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদের সাথে মুঠোফোন যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, জব্দ তালিকায় নাম তাকলেও প্রকৃত পক্ষে তারা ইয়াবা ব্যবসায়ী তাদের নৌকা গুলো ঘাটে কমপক্ষে ২/৩ মাস বন্ধ রেখে তাদের শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। এরা মিথ্যা বলে সাগরে মাছ ধরতে যেতে যাচ্ছে।

টেকনাফ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেন, এটা তো পুলিশের বিষয়, তবে তারা যদি আটক ও মাললার বা পলাতক ব্যক্তির যদি নৌকার মালিক না হয়ে থাকে প্রয়োজনীয় কাগজপএ নিয়ে আমাদের অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর