1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
টেকনাফের পাহাড়ে অবৈধ অস্ত্রধারী, মাদক ব্যবসায়ী অপহরণকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান টেকনাফে বিজিবির উদ্যোগে হতদরিদ্রের মাঝে শীত বস্ত্র (কম্বল) বিতরণ অপহরণ বাণিজ্য বন্ধে সেনাবাহিনীর অভিযান টেকনাফের মানুষ  টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুন ঘুমন্ত শিশুর মৃ’ত্যু টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথ আইস, ইয়াবা, গাঁজাসহ ছয় জন আটক: একটি সাম্পান নৌকা উদ্ধার  সিগারেটে বছরে রাজস্ব ফাঁকি ৫ হাজার কোটি টাকা দিন দিন নিধন হচ্ছে ঝাউবন হুমকির মুখে টেকনাফের উপকূলীয় অঞ্চল  জমি বিরোধের জেরে পরিকল্পিত ভাবে রাসেদকে হত্যার অভিযোগ  গহীন পাহাড়ে যুবকের অর্ধগলিত লাশ আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় সঠিক তথ্য সেবার বিকল্প নেই

টেকনাফ বড়ইতলীর শীর্ষ ইয়াবা গডফাদার ফরিদ উল্লাহ আপন ভাই হাসেম ইয়াবাসহ বিজিবি হাতে আটক !

  • আপডেট সময় : রবিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২১
  • ৩৫৪ বার পড়া হয়েছে

 

কায়ছার পারভেজ চৌধুরী, টেকনাফ

টেকনাফ সদরের নতুন পল্লান পাড়া বসবাসরত পুরাতন রোহিঙ্গা শীর্ষ ইয়াবা গডফাদার বড়ইতলী ফরিদ উল্লাহ ও মাদুল্লার আপন ছোট ভাই মোঃ হাসেম ২০ হাজার পিস ইয়াবা সহ আটক করেছে বিজিবি। তার পিতার নাম বার্মায়া নুর আলম (প্রকাশ) বিয়াই, সেই মিয়ানমার থেকে ২০০০ সালের দিকে বাংলাদেশে এসে বড়ইতলী এলাকায় বসবাস করে আসছিল।

টেকনাফ ২ বিজিবি’র অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ ফয়সল হাসান খান বিজিবিএম,পিএসসি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

উল্লেখ যে, তার ভাই ফরিদ উল্লাহ ও মাদুল্লাহ প্রতি নিয়মিত মিয়ানমার থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান বড়ইতলী, কেরুনতলী,স্হল বন্দর সংলগ্ন দমদমিয়া নাফ নদীর বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে বাংলাদেশে ইয়াবার চালান প্রবেশের জনশ্রুতি রয়েছে। এমন কি ইতি পূর্বে বিভিন্ন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ইয়াবার বড় বড় চালান আটকের মত ঘটনা রয়েছে। তাদের দুই ভায়ের একাধিক মাদকের মামলা রয়েছে।

ফরিদ উল্লাহ বর্তমানে টেকনাফ সদরের নতুন পল্লানও পাড়া ৪/৫ টি কোটি টাকার জমি কিনে বিলাসবহুল বাড়ি নির্মাণ করেছে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানে ফরিদ উল্লাহ গাঢাকা দিয়েছিল এমনকি মিয়ানমার তার বড় বড় ইয়াবার গডফাদার মাছ ছালাম,বোলিংগ্গা, মালা, ডাঃ শুবুল্লা সহ মিয়ানমারের মংডু এলাকার বড় বড় ইয়াবার ব্যবসায়ির সাথে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে এই মরণ নেশা ইয়াবা ব্যবস্যা চালিয়ে যাচ্ছে। তাকে আইনের আওতায় আনা না গেলে নাফ নদী সীমান্ত এলাকার ইয়াবা অনুপ্রবেশ কোন ভাবে থামানো যাবে না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন লোকজন জানান, বার্মায়া বিয়াই ছেলে ফরিদ উল্লাহ ও মাদুল্লার প্রতিদিন সন্ধান পরে তার ১০/১৫ জনের একটি সিন্ডিকেট মাধ্যমে বড়ইতলী ও কেরুনতলী এলাকা দিয়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে ফাঁকি দিয়ে ইয়াবা প্রবেশ করতে মরিয়া হয়ে পরে। এমনকি তাদের রয়েছে অবৈধ অস্ত্র, দা, কিরিচ ইত্যাদি। তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় কেউ মুখ খুললেই তাকে মারধর করে প্রাণে মারার হুমকি দিয়ে থাকে। যার কারণে এলাকায় কেউ মুখ খুলার সাহস পায় না।

স্থানীয় সচেতন মহলের দাবি, ফরিদ উল্লাহ, মাদুল্লাহ সহ তার সিন্ডিকেটকে সদস্য আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসা করা হলে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের বড় বড় ইয়াবার রাঘব বোয়ালদের নাম বেরিয়ে আসবে। তাই তাদের আইনের আওতায় আনা অতি জুরুরি বলে মনে করেছেন স্থানীয় লোকজন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!