1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
অবশেষে সেন্টমার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু নয়াবাজার ঘর পোড়া মামলায় আমির হামজা কে মিথ্যা ভাবে আসামি করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ টেকনাফে সাগরে দুই শিশু গোসলে নেমে নিখোঁজের ১৫ ঘণ্টার পর মৃতদেহ উদ্ধার জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতি টেকনাফ উপজেলার সভাপতি- তৈয়ব, সম্পাদক- রহমত উল্লাহ টেকনাফ সমুদ্র সৈকতে গোসল করতে গিয়ে ১ শিশুর মৃত্যু, নিখোঁজ ২ জামেয়া দারুসসুন্নাহ ফারেগীন পরিষদের ৩৩ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন হত্যাকান্ড কে পুঁজি করে যুবদল নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ : মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা টেকনাফ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এলাকায় পরিবেশ সংরক্ষণকারীদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত ৫ম শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে অনুষ্ঠিত হল বার্ষিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা টেকনাফ সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি অনুমোদন সভাপতি ফরিদ সম্পাদক শামসুল আলম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন পরিকল্পিত নাশকতা : তদন্ত কমিটি

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩
  • ১৮৭ বার পড়া হয়েছে

উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি।

কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে গত ৫ মার্চ সংঘঠিত আগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি পরিকল্পিত নাশকতা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি।

কিছু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বা এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো ঘটনার জের ধরে আগুন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্ত কমিটির প্রধান কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ান।

রোববার বিকেলে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা জানান।
সুফিয়ান বলেন, “তদন্তকালে কমিটি অন্তত ৫০ জন রোহিঙ্গাসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করে নিশ্চিত হয়েছে, এটি পরিকল্পিত নাশকতা।

“চার পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে প্রমাণ হিসেবে ৭৪টি পৃষ্ঠা সংযুক্ত করা হয়েছে। এটি যে পরিকল্পিত নাশকতা এখানে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তদন্তকালে রোহিঙ্গারা ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দেওয়ায় কারা এই নাশকতা চালিয়েছে তা শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে,” বলেন তিনি।

সুফিয়ান আরও জানান, দুপুর আড়াইটায় আগুনের সূত্রপাত হয়, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় লাগে। এই সময়ের মধ্যে এক স্থানে না, অল্প সময়ের মধ্যে একাধিক স্থানে আগুন লেগেছে। এটা নাশকতার প্রমাণ করে। একইসঙ্গে অগ্নিকাণ্ডের আগের দিন ওই ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গুলি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এটাও নাশকতা প্রমাণ করেছে। রোহিঙ্গারা আগুন নেভাতে গেলে অনেকেই নিষেধ করে, এটা সত্য। তবে এটা কৌশলে হয়েছে। রোহিঙ্গাদের বলা হয়েছে, “আগুন নেভানো চেয়ে জীবন বাঁচানো জরুরি”।

এছাড়াও প্রতিবেদনে নয়টি সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

গত ৫ মার্চ দুপুরে উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে ঘর-বাড়িসহ ২ হাজার ৮০৫টি স্থাপনা এবং ১৫ হাজার ৯২৫ জন রোহিঙ্গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এর আগে ২০২১ সালের ২২ মার্চ একই ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। ওই সময় ১১ জনের মৃত্যু ও ৫ শতাধিক মানুষ আহত হয়। পুড়ে যায় ৯ হাজারের বেশি ঘর।

সূত্র – বেনারনিউজ

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!