অনুসন্ধানী প্রতিবেদক:
কাইছার পারভেজ চৌধুরী,আরাফাত সানি,টেকনাফ
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার উপকূলীয় এলাকা বাহারছড়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের আশরাফ মিয়ার পুত্র মোহাম্মদ সিরাজ মিয়ার (৩৮) এর বিরুদ্ধে মাদক, মানব পাচার,সোর্স পরিচয়সহ এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে নানা অভিযোগ।
যার মামলা নং জি আর ২৪৩,তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৬ সালে কুমিল্লা থানা ২০০০ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক হয়েছিলেন সে মাদক ও মানব পাচারের মামলা থেকে রেহাই পেতে বাহারছড়া ফাঁড়ির আই সি লিয়াকত আলী সাথে সখ্যতা গড়ে তুলে! নিরহ সাধারণ মানুষকে হয়রানি করে ভয় ভীতি দেখিয়ে বিপুল অর্থের মালিক বনে যান। দীর্ঘদিন ধরে একসাথে ভাগবাটোয়ারা করে আসছিল সেই। মানব পাচার মাদক ব্যবসা, মাদক সেবন করে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় ভুল তথ্য দিয়ে আব্দুস সালাম নামের নিরহ এক ব্যক্তিকে কথিত বন্দুকযুদ্ধের নামে ক্রসফায়ারে দেওয়ার পিছনে তার যোগসাজস ছিল। এলাকাবাসির দাবি এবং সিরাজ মিয়া বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে বলে আবদুর ছালামের পরিবারের অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া বলেন জি আমার মাদকের মামলা রয়েছে, আমার ছোট ভাই ফিরোজ মিয়া জীপসহ মাদক নিয়ে ইনানী সেক্ পোস্টে আটক হয়েছিল সঠিক। কিন্তু বাহারছড়ার পুলিশ ফাঁড়ির আইসি লিয়াকত আলীর সাথে সম্পর্কে বিষয়ে জানতে চাইলে সে মোবাইল ফোন কেটে দে।
এলাকাবাসীর দাবি উক্ত মাদক,মানব পাচারকারী, সোর্স আই সি লিয়াকতের দালালকে আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে। চলবে..
Leave a Reply