1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের দৃষ্টি নন্দন মসজিদের উদ্বোধন করেছেন টেকনাফ ইউএনও, মোঃ ইমামুল হাফিজ নাদিম মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা শ্রমিকদলের সাঃ সম্পাদক মুন্না ভারতে পা’লিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হা’মলাকারী: সায়ের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন টেকনাফের আব্দুল্লাহ ছেলে মেধাবী ছাত্র আব্দুল হাফেজ এবার ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চু’রি বিশ্ববিদ্যালয়ে পডুয়া শিক্ষার্থীদের চোখে আগামীর জন্মভূমি ‘সীমান্তের হাওয়ায় ভেসে আসছে নতুন স্বপ্ন’ টেকনাফে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালন টেকনাফে অবকাঠামো সংস্কার ও নির্বাচনী নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে ছাত্র প্রতিনিধিদের জোড়া স্মারকলিপি পেশ কমেন্টে ‘চুদলিং পং’ লেখায় সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৫ টেকনাফের আসছেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় ইসলামিক বক্তা মুফতি সাইয়্যিদ ফয়সাল নাদিম শাহ

কতটা বেশি সুবিধা দেবে ফাইভ-জি

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২০
  • ৮৮৩ বার পড়া হয়েছে

মোবাইলের ফোর-জি ইন্টারনেট সুবিধার যুগে রয়েছে বাংলাদেশ। তবে বিশ্বে এর মধ্যেই আলোচনা শুরু হয়ে গেছে পঞ্চম প্রজন্মের ইন্টারনেট বা ফাইভ-জি নিয়ে। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও দ্রুতই ফাইভ-জি সেবা চালু করা হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে ইঙ্গিত দেয়া হচ্ছে। সেবাটি চালু হলে বর্তমানের তুলনায় ১০ থেকে ২০ গুণ বেশি গতির ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যাবে।

ফাইভ-জি আসলে কি?
মোবাইল ফোনের পঞ্চম জেনারেশন ইন্টারনেটকে সংক্ষেপে বলা হয় ফাইভ-জি। যেখানে অনেক দ্রুত গতিতে ইন্টারনেট তথ্য ডাউন লোড এবং আপলোড করা যাবে। যার সেবার আওতাও হবে ব্যাপক।
ফাইভ-জি রেডিও তরঙ্গের আরও বেশি ব্যবহার নিশ্চিত করবে এবং একই সময় একই স্থানে বেশি মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট সুবিধা ব্যবহার করতে পারবে। বর্তমানে স্মার্টফোন দিয়ে আমরা যাই করি না কেন, ফাইভ-জি হলে তা আরও দ্রুত গতিতে এবং ভালোভাবে করা সম্ভব হবে।

চালকবিহীন গাড়ি, লাইভ ম্যাপ এবং ট্রাফিক তথ্য জানান জন্যও ফাইভ-জি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। সুবিধা হবে মোবাইল গেমারদের। ভিডিও কল আরও পরিষ্কার হবে। শরীরে লাগানো ফিটনেস ডিভাইসগুলো নিখুঁত সময়ে সংকেত দিতে পারবে, ফলে জরুরি চিকিৎসা সেবাতেও আমূল পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।

ফোর-জি ও ফাইভ-জির মধ্যে কতটা পার্থক্য?
ফাইভ-জি একেবারে নতুন একটি রেডিও প্রযুক্তি। তবে প্রথমেই হয়তো দ্রুত গতির বিষয়টি নজরে আসবে না। কারণ, নেটওয়ার্ক অপারেটররা বর্তমান ফোর-জি নেটওয়ার্ককে ফাইভ-জিতে বাড়িয়ে গ্রাহকদের আরও উন্নত সেবা দিতে চাইবে। তবে দ্রুত গতির বিষয়টি নির্ভর করবে কোন স্পেকট্রাম ব্যান্ডে ফাইভ-জি ব্যবহার করা হচ্ছে এবং মোবাইল কোম্পানিগুলো মাস্ট এবং ট্রান্সমিটারের পেছনে কতটা বিনিয়োগ করছে।

এদিকে ফাইভ-জি প্রটোকলের মান এখনো নির্ধারিত হয়নি। ৩.৫ গিগাহার্জের থেকে ২৬ গিগাহার্জের মতো হাইয়ার ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডের অনেক ক্ষমতা রয়েছে, কিন্তু স্বল্প তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের কারণে তাদের আওতা থাকে কম।
বর্তমানের ফোর-জি প্রযুক্তির নেটওয়ার্ক গড়ে সর্বোচ্চ ৪৫ এমবিপিএস গতি সুবিধা দিতে পারে। এ বিষয়ে চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কোয়ালকম বলছে, ফোর-জির তুলনায় ফাইভ-জি ১০ থেকে ২০ গুণ গতি দিতে পারে। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, একটি ভালো মানের চলচ্চিত্র হয়তো মাত্র এক মিনিটেই ডাউন লোড করা যাবে।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ায় এরই মধ্যে চালু হয়েছে পঞ্চম প্রজন্মের মুঠোফোন নেটওয়ার্ক ফাইভ-জি। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৩ সাল নাগাদ বিশ্বব্যাপী প্রায় ১০০ কোটি ফাইভ-জি গ্রাহক তৈরি হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!