1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সর্বোচ্চ দামে নিলাম পেলেন টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী ওমর ফারুক সিআইপি টেকনাফে ৭০ হাজার মানুষ বেকার- কর্মহীন : জড়িয়ে পড়ছে অবৈধ কর্মকাণ্ডে টেকনাফের হ্নীলাতে নারীকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন টাকা লুটপাট ও বাড়ি ভাংচুর থানায় অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তি ইন্ডিয়ান সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স টিমে যোগ দিলেন সাংবাদিক হাফেজ আহমদ জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন টেকনাফে প্রেমিকের সাথে প্রেমিকার পলায়ন হয়রানী মূলক মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ৫ শিশুর মা! হ্নীলা ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখা যুবদলের যুব সমাবেশ অনুষ্টিত টেকনাফে জমি বিরোধের জেরে ফেইসবুক পোস্ট দিয়ে প্রতি পক্ষকে স’ন্ত্রা’সী সাজানোর পাঁয়তারার প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা দক্ষিণ শাখা’র সদর ইউনিয়ন কমিটি সম্পন্ন। বন্যার্ত ৫’শ পরিবারকে ত্রাণ দিলেন টেকনাফ নয়াপাড়ার নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা

ব্যবসায়ীকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগে এএসআই বরখাস্ত!

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩২৫ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক নিউজ :

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ডাকবাংলা পুলিশ ক্যাম্পের এএসআই রামপ্রসাদকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। সার ব্যবসায়ীকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জারি করা আদেশে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ৭ সেপ্টেম্বর বিকালে সদর উপজেলার ডাকবাংলো বাজারের সার ব্যবসায়ী একই উপজেলার পোতাহাটি গ্রামের আবদুর রাজ্জাক আমিনের ছেলে আনিচুর রহমানকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পে। এর আগে পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী নারায়ণপুর গ্রামের মৃত রেজাউলের ছেলে শামিম বাজারের সারপট্টির গলিতে ফেনসিডিল রেখে আসে। এরপর হঠাৎ করে এএসআই রামপ্রসাদ সেখানে আসে এবং ফেনসিডিল পাওয়া গেছে বলে অনিচুরকে পুলিশ ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।

সন্ধ্যায় এ খবর জানাজানি হলে সংশ্লিষ্ট সাধুহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজির উদ্দিনসহ ওয়ার্ড মেম্বার আনারুল পুলিশ ক্যাম্পে ছুটে যান। এ সময় কুড়ি হাজার টাকা দাবি করে এএসআই রামপ্রসাদ। শেষ পর্যন্ত ২নং ওয়ার্ডের আনারুল মেম্বারের মধ্যস্থতায় নগদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয় আনিচুরকে।

এ ব্যাপারে পুলিশ সুপারের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করা হয়। তিনি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশারকে বিষয়টি দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দেন। বুধবার বিকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাঠে নামেন এবং গভীর রাত পর্যন্ত তদন্ত করেন। বৃহস্পতিবার ফের এলাকার চেয়ারম্যানসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।

সূত্রমতে, বিকাল ৩টার দিকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আরেক দফায় তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়। তদন্ত শেষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর সন্ধ্যায় পুলিশ সুপার ওই এএসআইকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করার নির্দেশ জারি করেন।

মানুষকে হয়রানিসহ অর্থ বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িত ছিলেন এএসআই রামপ্রসাদ। ভয়ে তার বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করতে সাহস পাননি।

এ বিষয়ে পুলিশ সুপার যুগান্তরকে বলেন, অপরাধ করলে কেউ ছাড় পাবে না। ইতোমধ্যে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর