1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
তারেক রহমানের ৩১ দফা নিয়ে জনমত তৈরি করতে ডোর টু ডোর যাচ্ছি, যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কক্সবাজার-৪ মনোনয়ন প্রত্যাশি আব্দুল্লাহ টেকনাফে SSC Batch 2014 পুনর্মিলনী উপলক্ষে রেজিস্ট্রেশন চলছে! টেকনাফ প্রেসক্লাবের সংবর্ধনায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া: দলীয় লেজুড়বৃত্তিক সাংবাদিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন উখিয়া স্টেশন বাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি’র সভাপতি হলেন, মেরিন সিটি হাসপাতালের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুজ্জামান জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র টেকনাফ উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠিত প্রধান সমন্বয়কারী সায়েম যুগ্ম সমন্বয়কারী বাহা উদ্দীন ব্যক্তিগত স্বার্থে’ টেকনাফের পৌরভবন ও মডেল মসজিদ নির্মাণ: সাবেক এমপির ‘স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত’ : মুরশেদ আলম টেকনাফে ভ্যান চালকের জমি দখলে নিতে বসতঘরে হামলা, ভাঙচুর ও টাকা-স্বর্ণালংকার লুট রোহিঙ্গা নারীর অপহরণ মামলা ঘিরে থানায় ঢুকে ওসির বিরুদ্ধে স্লোগান: দুই ঘণ্টা অবরোধ জেলেদের জীবিকা উন্নয়নে কোস্ট ফাউন্ডেশনের অংশীজন মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের স্ট্যান্ডিং কমিটিতে যুব ও নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির দাবি

মাদক বিরুধী অভিযান কার্যক্রম ঝিমিয়ে পড়ায়!টেকনাফ পৌর এলাকার ১ ও ২নং ওয়ার্ডে মাদকের রমরমা বানিজ্যের অভিযোগ

  • আপডেট সময় : সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৫৩৪ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী:: টেকনাফ পৌরসভার ১ ও ২নং ওয়ার্ডস্থ নাইট্যং পাড়া এবং পুরাতন পল্লান পাড়া মাদক ব্যবসা ও পাচার ফের জমে উঠেছে। মাদক বিরোধী অভিযান এবং বন্দোকযুদ্ধ কার্যক্রম ঝিমিয়ে পড়ায় এ দুই ওয়ার্ডে প্রতি ঘরে ঘরে এবং ভাড়া বাসায় ইয়াবা বনাম মাদকের রমরমা বানিজ্য শুরু হয়েছে। মূলত: মাদক ব্যবসা ও পাচারের সাথে বেশীরভাগ জড়িত হয়ে পড়েছে, নারী ও যুব সমাজ।

নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্য মতে উপজেলা প্রশাসন এবং পাহাড় সংলগ্ন পুরাতন পল্লান পাড়া ও নাইট্যং পাড়া প্রশাসনের ব্যস্তাতার মধ্যে কৌশলে মাদক ব্যবসা ও পাচার চলছে। খোজ নিয়ে জানা যায়, এ দুইটি পৌরসভার অন্যান্য ওয়ার্ডের চেয়ে মাদক ব্যবসা ও পাচারে সবার শীর্ষ রয়েছে। এ দুইটি পাড়া একাদিক সিন্ডিকেট মিলে এ মাদক ব্যবসা চলে আসছে। নাইট্যং পাড়া শিয়াল্যাঘোনা এবং পুরাতন পল্লান পাড়া ফকিরা মোরা নুর আহমাদ ঘোনা পাহাড়ী এলাকার প্রতি ঘরে ঘরে এবং তৎসংলগ্ন উপজেলা প্রশাসন পশ্চিম দক্ষিণে এবং উত্তরে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীর বাড়ী ও ভাড়া বাসায় চলছে মাদকের রমরমা বানিজ্য। সমপ্রতি মাদক বিরোধী অভিযান এবং বন্দোকযুদ্ধ ও তালিকাভুক্ত এবং জনশ্রুত মাদক ব্যবসায়ীদের কার্যক্রম ঝিমিয়ে পড়ায় এ সুযোগে পুরো এ দুই ওয়ার্ডে নীরব মাদক ব্যবসা চলছে। অভিযোগ উঠেছে, টেকনাফ স্থল বন্দরে স্থানীয দুই মাঝির নেতৃত্বে তথা মাদকের চালান সহজে চলে আসে এবং মওজুদ হয়। পরে ঐসব সিন্ডিকেটের হতে চলে আসার পর খুচরা বাজারে চলে যায়। রাত হলে অচেনা অজেনা নারীদের আনাগুনা চলে। মূলত: নারী হচ্ছে বেশীর ভাগ মাদক পাচারোর সাথে জড়িত। মিযানমার থেকে পূণ্য স্থল বন্দরে এবং স্থানীয় কেরুনতলীর মাঝি সমন্নয়ে মাদক সাথে জড়িত থাকার জনশ্রুত থাকলেও ওরা থাকে বরারই অধরা। স্থল বন্দেরে ঐসব মাঝির কার সাজিতে এ ২ পাড়ায় ইয়াবা চালান মওজুদ হয়। পরে বিভিন্ন যাত্রীবাহী এবং পন্যবাহী গাড়ীতে পাচার হযে যায়। এর পাশাপাশি চলে ঘরে ঘরে ও ভাড়া বাসায় মাদকের খুচরা ব্যবসা চলে। উপজেলা প্রশাসন মাদকদ্রব্য অধিদপ্তর থাকার পর ও কেন? এ ২ পাড়ায় পুরোদামে মাদক ব্যবসা ও পাচার চলে তাহা সচেতন মহলকে রীতিমতো ভাবিযে তুলেছে। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরের কার্যক্রম নিযে প্রশ্ন উঠেছে। টেকনাফ মায়মুনা সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়ের উত্তরে এবং সরকারী আবাসিক এলাকার পশ্চিম পাশ্বে কয়েকটি বাড়ী মাদক ব্যবসার সাথে জনশ্রুত থাকার তালিকাভুক্ত এবং ঐসব বাড়ীর হর্তাকর্তারা এ ব্যবসার সাথে জড়িত। নিয়ন্ত্রন করেছেন, সাধু বেশে পিতারা। ওদের দৃশ্যমান ব্যবসা বানিজ্য নেই। তবু ওরা কোটিপতির কাতারে। কেরুনতলী একটি বাহিনী কর্তৃক জব্দকৃত ইয়াবার সিংভাগ ইয়াবার চালান গোপনে পুরাতন পল্লান পাড়ায় চলে আসে ঐসব চিহ্নিত মাঝির ঘরে। কেরুনতলী স্কুলের পাশ্বে গোপন তথ্য দাতা এক যুবকের মাধ্যমে হাতবদল হয়ে এসব ইয়াবা চলে আসে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঐ যুবকের হাতে এখন আলাদিনের চেরাগের ন্যায় হঠাৎ সে কোটি কোটি টাকার মালিক। চলবে ###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!