1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জামেয়া দারুসসুন্নাহ ফারেগীন পরিষদের ৩৩ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন হত্যাকান্ড কে পুঁজি করে যুবদল নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ : মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা টেকনাফ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এলাকায় পরিবেশ সংরক্ষণকারীদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত ৫ম শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে অনুষ্ঠিত হল বার্ষিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা টেকনাফ সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি অনুমোদন সভাপতি ফরিদ সম্পাদক শামসুল আলম যুগান্তরের সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন  টেকনাফের গহীন পাহাড়ে র‍্যাবের অভিযান ৩১ ভিকটিম সহ দুই দালাল আটক ||টেকনাফ ৭১ ডাকাত ও অপহরণ দলনেতা বদরুজ অস্ত্র,গুলি সহ আটক হোয়াইক্যং ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখার ৫ ও ৬ ওয়ার্ড কৃষক দলের কর্ম সমাবেশ অনুষ্ঠিত টেকনাফ উপজেলায় স্বাস্থ্য ও ব্যাক্তিগত পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

টেকনাফে নিয়ন্ত্রহীণ পণ্যের বাজার : মনিটরিং জুরুরী |টেকনাফ একাত্তর

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০
  • ৫৪০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: :টেকনাফ ৭১

টেকনাফ উপজেলায় নিয়ন্ত্রণহীন ভাবে বাড়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। পেঁয়াজ ১’শ, আলু ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। পাশাপাশি অন্যান্য পণ্যের দামও লাগামহীন। বাজার পরিদর্শনে দেখা যায়, পণ্যের দামের মধ্যে কোন ধরনের সমতা নেই। যার যা ইচ্ছা তাই বিক্রি করে চলছে। স্থানীয় সাধারন ক্রেতারা জানান, বাজারে নিত্য পণ্য বিক্রেতারা সিন্ডিকেট করে প্রতিটি পণ্যের দাম বাড়িয়ে নিচ্ছে।

এতে সাধারন ক্রেতাদের নাভিশ্বাস উঠছে। সুত্র জানায়, টেকনাফের স্থানীয় লোক সংখ্যার পাশাপাশি মিয়ানমারের কয়েক লাখ রোহিঙ্গা যুক্ত হওয়ায় স্থানীয় ভাবে উৎপাদিত পণ্য চাহিদার চেয়ে অনেক গুণ বেড়ে গেছে। এছাড়া পর্যটক মৌসুম শুরু হওয়ায় এর চাহিদা আরো বহু গুন বেড়ে গেছে। এসুযোগকে পুঁজি করে টেকনাফ পৌরসভার হাটবাজারে তরকারীর আড়ৎদার, মুদির দোকানদারসহ বিভিন্ন পণ্যের বিক্রেতারা সিন্ডিকেট করে পণ্যের দাম অনেকগুণ বাড়িয়ে বিক্রি করছে। ফলে সাধারন খেটে খাওয়া লোকজনের অসহনীয় দূর্ভোগ বেড়েই চলেছে। স্থানীয় লোকজন জানায়, অন্যান্য উপজেলায় প্রশাসনের নজরদারী থাকলেও টেকনাফ উপজেলায় চোখে পড়ার মত কোন নজর দারী নেই। মাঝে মধ্যে স্থানীয় প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর ভ্রাম্যমান অভিযান পরিচালনা করে তাও নগণ্য। এছাড়া পণ্যের দাম বৃদ্ধিসহ মেয়াদ উত্তীর্ণ ও ভেজাল পণ্য বিক্রি করলেও উপজেলা স্বাস্থ্য ইন্সপেক্টরের ভ্রাম্যমান অভিযান কখনো দেখা মেলেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন মুদির দোকানদান জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য ইন্সপেক্টর মাস শেষান্তে আমাদের কাছ থেকে নির্ধারিত মাসোহারা আদায় করে। বাজার পরিদর্শনে পৌরসভা ও উপজেলা পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিদের ভুমিকা থাকলেও এর কোন ভুমিকা চোখে পড়েনা বলে স্থানীয়রা জানান। এসব সুবাদে আড়ৎদার, মুদির দোকানদার গলাকাটা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। প্রত্যেকটা নিত্য পণ্যের দোকানে দৈনিক মূল্য তালিকা টাঙ্গানোর কথা থাকলেও উপজেলা ও পৌরসভার সব কয়টি হাটবাজার পরিদর্শনে কোন তালিকার দেখা মেলেনি।

এব্যাপরে বাজার তদারকি বিষয়ে উপজেলা ও পৌর প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন মহল।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!