1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জে*ল – জু*লু*ম করে আঃ লীগ আমাদেরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি – আব্দুল্লাহ টেকনাফে বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে। শক্তিশালী চকরিয়া কে হারিয়ে টেকনাফ উপজেলা ফুটবল একাদশ ০১ গোলে বিজয় বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির জেলা কমিটি ঘোষণা সদস্য সচিব ইসমাইল এর অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা  ডগ শনাক্ত করল ১০ হাজার পিস ইয়াবা আ*টক ২ জন জলসীমা থেকে ১৯ ফিশিং বোট সহ জেলে আ*ট*ক উখিয়ার নি*খোঁ*জ দুই শিক্ষার্থীর খোঁ*জ মিলেনি   হাসপাতালে খালেদা জিয়া উখিয়া-টেকনাফের সংসদীয় আসনে এনডিএমের প্রার্থী এড.সাইফুদ্দিন খালেদ নাফ নদীতে ৬৪ বিজিবি’র অভিযান বিপুল পরিমাণ গু*লি ও অ*স্ত্র উদ্ধার  টেকনাফ সদর ইউনিয়ন বিএনপির ৮ ওয়ার্ডের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন: সভাপতি আমিনুর ফরিদ, সা: সম্পাদক লালু

টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি পরীক্ষা কেন্দ্রে পরিনত!প্রত্যাহারের দাবী

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৬৯৮ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী::টেকনাফ ৭১
টেকনাফ সরকারী ডিগ্রি কলেজের তৎকালীন সাবরাং এরমেধাবী শিক্ষার্থী আব্দুর রহীমের (এইচ.এস.সি) খাতা কেলেংকারীর ঘটনা ফাঁসের পর চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ উক্ত কলেজের পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল করেন। পরবর্তীতে টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে বিকল্প পরীক্ষা কেন্দ্র ঘোসনা করেন। তারই ধারা বাহিকতায় এখনো এইচ.এস,সি পরীক্ষা কেন্দ্র চালু রয়েছে। এতে করে নারী শিক্ষার্থীদের লেখা পড়ার চরম ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ নিযে অভিভাবক মহল উদ্বিঘ্ন। বর্তমানে টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি পাঠশালার পরিবর্তে পরীক্ষা কেন্দ্র পরিনত হয়েছে। শিক্ষা বছরে এ প্রতিষ্ঠানে জে.এস.সি, এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি সহ মোট ৩টি সার্টিফিকেট পরীক্ষা কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহ্নত হয়ে আসছে। ১৯৮৬ সালে মাত্র ৩৫ জন নারী শিক্ষার্থী নিয়ে টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি যাত্রা শুরু করে এবং পরবর্তীতে হাঁটি হাঁটি পা পা করে ২০১৭ সালে ১৫ নভেম্বর এ প্রতিষ্ঠানটি জাতীয় করনের তালিকাভূক্ত হয়। বর্তমানে প্রায় ৬ শতাধীক শিক্ষার্থী অধ্যায়ন করে আসছে। নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে টেকনাফ জেলার অন্যান্য উপজেলার চেয়ে চেয়ে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। সচেতন মহলের মতে একমাত্র নারী শিক্ষা নিকেতন এ প্রতিষ্ঠানটি উচ্চ শিক্ষার বাহন বললেই চলে। এর অবদান অস্বীকার করার মত নয়। নারী শিক্ষা প্রথম সারিতে অগ্রযাত্রার ফলে এ সীমান্ত উপজেলায় শিক্ষার হার দ্রুত বাড়ছে এবং নারীরা অন্ধকার থেকে আলোর পথে দেখছে। এ প্রতিষ্ঠানে ৩টি পৃথক পরীক্ষা কেন্দ্র প্রতিস্থাপনের পর মাধ্যমিক স্থরের নারী শিক্ষার্থীরা কাংখিত শিক্ষা তথা পাঠদান থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকায় সচেতন অভিভাবক মহলের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে যে, টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি এখন পরীক্ষা কেন্দ্রে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ৩টি পরীক্ষা কেন্দ্র হওয়ায় শিক্ষার্থীরা সিলেবাস অনুযায়ী পাঠ্য পুস্তকের বিষয় শেষ করতে না পেরে প্রাইভেট শিক্ষক মূখী হতে বাধ্য হচ্ছে। এ কারনে টেকনাফ পৌর শহরে বেঙের ছাতায় ন্যায় গড়ে উঠেছে, রমরমা প্রাইভেট বানিজ্য । হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা । টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শিউলী চেীধুরী জানায়, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে এ প্রতিষ্ঠান থেকে এইচ.এস.সি পরীক্ষা কেন্দ্র প্রত্যাহার করার উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবরে লিখিত অভিযোগ করে ও তার সদোওর পাওয়া যায়নি। টেকনাফ সরকারী ডিগ্রি কলেজ কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা কেন্দ্র হস্তান্তর না করার জন্য সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরে বিভিন্ন তদবীর চালিয়ে যাচ্ছেন, বলে শুনা যাচ্ছে। ২০২০ সালের শিক্ষাবর্ষে এপ্রিল মাসে এইচ.এস.সি পরীক্ষা কেন্দ্র থাকবে কি থাকবে না এ নিয়ে পরীক্ষার্থী অভিভবক মহল উৎকন্ঠার মধ্যে ভোগছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!