মোঃ শেখ রাসেল,টেকনাফ৭১
কক্সবাজার টেকনাফ কায়কুখালী ঘাটে স্পীড বোট ও ফিশিং বোটের সংঘর্ষের ঘটনায় নিখোঁজ শিশু সুমাইয়ার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
৯ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে সাতটার দিকে শাহপরীরদ্বীপ জালিয়াপাড়াস্থ নাফ নদীর চর থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
সেন্টমার্টিন সার্ভিস বোটের মাঝি কেফায়েত উল্লাহ মৃতদেহটি দেখতে পান।
এনিয়ে ওই ঘটনায় শিশু সুমাইয়াসহ তিনজন নিহত হলো।
নিহতরা হলো মো: বাটুর স্ত্রী রশিদা বেগম (৫৮), আব্দুল জলিলের স্ত্রী ও মোঃ আয়াছের মাতা মেহের নিছা (৬০) এবং তার নাতনী মো: আয়াছের শিশু কন্যা সুমাইয়া আক্তার (৭)।
৮ ই সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার দুপুর ২ টারদিকে টেকনাফের কায়ুকখালী খালে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে মা মেহের নিছা ও শিশু কন্যা সুমাইয়া কে হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড় মো: আয়াছ।
এঘটনায় প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে এক হৃদয়বিদারক ও শোকের ছায়া নেমে আসে।
জানা যায়, প্রতি দিনের ন্যায় টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যাত্রার জন্য পুর্ব পাড়ার বাসীন্দা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর মালিকানাধীন স্পীড বোটে ৪ জন মহিলা সহ ১১ জন যাত্রী উঠেছিলেন। চালক ছিলেন মোহাম্মদ গণির ছেলে মোহামদ কায়সার (২৮)।
টেকনাফের কায়ুকখালী খাল থেকে বের হওয়ার পথে টেকনাফগামী ফিশিং বোটের সাথে সংঘর্ষে স্পীড বোটটি উল্টে যায়।
এঘটনায় সেন্টমার্টিন মোঃ আয়াছের মাতা মেহের নিছা (৬০) কক্সবাজার নেওয়ার পথে মৃত্যু ঘটে ও তার সাত বছরের মেয়ে নিখোঁজ হয়। এছাড়া একই এলাকার মোহাং বাটুর স্ত্রী রশিদা বেগম টেকনাফ হাসপাতালে নেওয়া পথে মৃত্যু হয়।
স্পীড বোটের যাত্রী আহত মোহাম্মদ আমিন জানান, অতিরিক্ত যাত্রী ও চালক মাদকাসক্ত হওয়ার কারনে এঘটনা ঘটে। এতে তার মা কে হারান। তিনি ওই ঘটনার বিচার দাবী করেন
Leave a Reply