নিজস্ব প্রতিবেদক, টেকনাফ
দীর্ঘ করোনা ভাইরাসে ঘরবন্দী মানুষ গুলো চিত্ত বিনোদনের উদ্দেশ্যে দুর পাল্লার বাস (প্যাকেজ) যোগে চলে আসছে। স্বস্থির নিশ্বাস ফেলছে দেশী ও বিদেশী পর্যটকেরা। নভেম্বর মাস থেকে শুরু হয়েছে, টেকনাফ সেন্টমার্টিন নৌভ্রমন ব্যবস্থা। টেকনাফ পৌর শহর থেকে ৭ কিঃ মিটার উত্তরে কক্সবাজার টেকনাফ আঞ্চলিক সড়কের পাশ্বে এবং নাফ নদীর তীরে সাজানে হয়েছে, পর্যটকদের জাহাজে উঠানামার জেটি এবং খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা। ভ্রমন পিপাসুরা এখান থেকে নিরাপদে এবং আধুনিক মানের জাহাজে করে চলে যাচ্ছে, প্রবালদ্বীপে। অতীতের তুলনায় এবার জাহাজের সংখ্যা ৩টি জাহাজ অনুমতি পেলেও বাকি ৩টি জাহাজ অলস অবস্থায় রয়েছে।
টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন নৌরুটে যে কয়টি জাহাজ চলাচল থাকলেও ফারহান নামক জাহাজটি পর্যটকদের সেবার দিক দিয়ে বেশ আকৃষ্ঠ করতে দেখা গেছে। ৫ নভেম্বর এ প্রতিবেদক দমদমিয়াস্থ জেটি ঘাটের দৃশ্য চোখে পড়ে। ঢাকা থেকে দুর পাল্লার বাস যোগে প্যাকেজ হয়ে আসা ঢাকার বাসিন্দা কয়েক জন পর্যটকেরা জানায়, ফারহান নামক জাহাজের ভুকিং অনেক আগে থেকে নিয়েছি কেননা এ জাহাজের ব্যবস্থাপনা এবং সেবার মাস ভাল বিধায় ভুকিং নিয়েছি। ওরা জানায় বিভিন্ন পর্যটকদের এ তথ্য নিয়ে এ জাহাজকে নিরাপদ মনে করে এ জাহাজে ভুকিং নেয়।
কক্সবাজার বে অফ বেঙ্গল ট্যুারিজম কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ট্যুর অপারেটর তোফাইল আহমদ বলেন, টেকনাফ সেন্টমার্টিন নৌপথে যে কয়েকটি পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল করছে তার মধ্যে ই’নশে আল্লাহ আমরাই অল্প খরচে প্রতিদিন পর্যটকদের সেবা দিয়ে যাচ্ছি এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলছি। এ ক্ষেত্রে আমরা প্রশাসন, কোষ্ঠগার্ড, নৌ-পুলিশ, স্থানীয় বাসিন্দা, সাংবাদিকসহ সকলের সহযোগিতা কামনা করছি। তিনি আরো বলেন, পর্যটকদের সেবা এবং নিরাপদ ব্যবস্থা দেখে কিছু কুচক্রীমসহ আমাদের পেছনে লেগেই রয়েছে। এর তোয়াক্কা ব্যতিরেখে আমরা টুরিজ ব্যবস্থাকে দুর গড়ায় পৌছিয়ে দেয়ার চেষ্ঠা চালিয়ে যাব, ই’নশে আল্লাহ।
Leave a Reply