1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০২:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
টেকনাফ প্রেসক্লাবের সংবর্ধনায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া: দলীয় লেজুড়বৃত্তিক সাংবাদিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন উখিয়া স্টেশন বাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি’র সভাপতি হলেন, মেরিন সিটি হাসপাতালের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুজ্জামান জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র টেকনাফ উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠিত প্রধান সমন্বয়কারী সায়েম যুগ্ম সমন্বয়কারী বাহা উদ্দীন ব্যক্তিগত স্বার্থে’ টেকনাফের পৌরভবন ও মডেল মসজিদ নির্মাণ: সাবেক এমপির ‘স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত’ : মুরশেদ আলম টেকনাফে ভ্যান চালকের জমি দখলে নিতে বসতঘরে হামলা, ভাঙচুর ও টাকা-স্বর্ণালংকার লুট রোহিঙ্গা নারীর অপহরণ মামলা ঘিরে থানায় ঢুকে ওসির বিরুদ্ধে স্লোগান: দুই ঘণ্টা অবরোধ জেলেদের জীবিকা উন্নয়নে কোস্ট ফাউন্ডেশনের অংশীজন মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের স্ট্যান্ডিং কমিটিতে যুব ও নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির দাবি হ্নীলা মৌলভীবাজারে সেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে শাহজাহান চৌধুরীর সমর্থনে উঠান বৈঠক  স্ত্রীর সঙ্গে অ’ভি’মান করে তিন সন্তানের জনকের রহ’স্যময় আ’ত্ম’হ’ত্যা 

টেকনাফ স্থলবন্দরে মাঝিদের সীমাহীন দূর্নীতি

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৩০ জুন, ২০২১
  • ৪২৯ বার পড়া হয়েছে

আমি একজন টেকনাফ স্থলবন্দরের ছোট মানের ব্যবসায়ী। আমি অভিযোগ করতেছি যে, বন্দর কর্তৃপক্ষ ও লেবার মাঝিদের সীমাহীন দূর্নীতি করতেছে। যেখানে বন্দর কর্তৃপক্ষ সরকার থেকে লীজ নেয়, সেখানে বন্দর কর্তৃপক্ষ মালামাল লোডিং আনলোডিং করা হয়। ব্যবসায়ীরা মালামালের লোডিং আনলোডিং এর সম্পূর্ণ খরচ সি.এন্ড.এফ কে দিয়ে দেন। লেবারের অতিরিক্ত টাকা চার্জ করার কারণে, ব্যবসায়ীদের সি.এন্ড.এফ খরচ ও বেশী হয়। এ সপ্তাহে আমার ব্যক্তিগত ১৫টি পিয়াজের গাড়ী হয়। প্রতি গাড়ীতে ৮৫০০ টাকা করে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হয়। মালামাল লোডিং আনলোডিং এর সম্পূর্ণ দায়িত্ব বন্দর কর্তৃপক্ষের।
আমি যখন বন্দর ম্যানেজারকে জিজ্ঞাস করলাম, আমাকে বলে বন্দর কর্তৃপক্ষ লেবারের সম্পূর্ণ টাকা তাদের নিয়ন্ত্রণে। তারপরে বন্দরের লেবারের মাঝিকে জানাইলে, মাঝি আমাকে বলে বন্দর লেবারের যেই টাকা দেয়, তা আমাদের ল্যাভারের চা খাওয়ার পয়সাও হয়না। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করার পরে বন্দর কর্তৃপক্ষ মজুরি হিসাবে জনপ্রতি ২৬০ টাকা করে দেয়। প্রতি গাড়ীতে ৮৫০০/- থেকে ৯০০০/- টাকা করে নেয়। সেখানে প্রতি গাড়ীতে লেবারদেরকে দেওয়া হয় মাত্র ৩০০০/- টাকা। বন্দরে দৈনিক ১২০ থেকে ১৫০টি গাড়ী হলে, এখন চিন্তা করে দেখেন কি পরিমাণ দূর্নীতি করতেছে আপনারা দেখেন। এই অভিযোগ গুলো বন্দরের সি.এন্ড.এফ এর সভাপতি ও সেক্রেটারিকে জানানোর পরেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
বন্দরে দুটি গেইট থাকার পরেও একটি গেইট ব্যবহার করার কারণে প্রচুর যানযট হচ্ছে। সকালে গাড়ী লোড করার পরেও সন্ধ্যার সময় গাড়ী বাহির হতে পারে না, তাই ব্যবসায়ীদের মালামালের প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। বন্দরে এ অবস্থা চলমান থাকলে আমরা ব্যবসায়ীরা কিভাবে ব্যবসা করব। তাই আমরা জেলা প্রশাসক মহোদয় ও দূর্নীতি দমন কমিশনের হস্তক্ষেপ কামনা করি।

 

লেখক, আব্দুর শুক্কুর, সি,আই,পি।

ব্যবসায়ী টেকনাফ স্থল বন্দর।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!