1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ১০:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
জেলে আ’টকের ঘ’টনায় টেকনাফে বিজিবি ও স্থানীয়দের সংঘর্ষ বেশ কয়েকজন গু’লি’বিদ্ধ হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হলেন টেকনাফের ফারজানা এনজিও-স্থানীয় দ্বন্দ্বের মাঝে টেকনাফে অগোচরে এনজিও-সাংবাদিক প্রশিক্ষণ নিয়ে কৌতূহল  নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ঈদগাঁও মহাসড়‌কে গরু-ম‌হি‌ষের বাজার! যানজটে দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ টেকনাফে বন্যা দুর্গতদের পাশে এনসিপি, ২০০ পরিবারে ত্রাণ সহায়তা  টেকনাফ প্রেসক্লাবের সংস্কার কমিটির বিরুদ্ধে মামলা নামে অপ*প্রচা*র যা আদালত অব*মান*নার সামিল সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে মসজিদ নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন ব্যাচ ভিত্তিক সংগঠনের ব্যানারে সংগঠিত হচ্ছে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগ : চবিতে সমালোচনার ঝড়! লোডশেডিংয়ের অন্ধকারে টেকনাফ, নাকাল জনজীবন

আজ বিশ্ব মা দিবস

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১২ মে, ২০২৪
  • ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক:

মা— পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর ডাক। ছোট্ট এ শব্দের অতলে লুকানো থাকে গভীর স্নেহ, মমতা আর অকৃত্রিম দরদ। শৈশব থেকে আনন্দ-বেদনা-ভয় কিংবা উদ্দীপনা- প্রতিটি মানবিক অনুভূতিতে জড়িয়ে থাকে মায়ের নাম। তাইতো জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষের সবশেষ আশ্রয়স্থল মমতাময়ী মায়ের সম্মানে প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার ‘বিশ্ব মা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।

মাকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানাতে কোনো দিনক্ষণের প্রয়োজন হয় না। মায়ের জন্য প্রতিদিনই সন্তানের ভালোবাসা থাকে। তবুও ভ্রূণ থেকে দশটি মাস গর্ভে ধারণ করে যে মা সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখান, সেই মায়ের সম্মানে আলাদা করে একটু ভালোবাসা জানাতেই আজকের (রবিবার) দিনটি।

ইসলাম মাকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে। তার মর্যাদাকে মহিমান্বিত করেছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘আমি মানুষকে তার মা-বাবার সঙ্গে (সদাচরণের) নির্দেশ দিয়েছি। তার মা কষ্টের পর কষ্ট ভোগ করে তাকে গর্ভধারণ করে। তার দুধ ছাড়ানো হয় দুই বছরে। সুতরাং আমার শোকরিয়া ও তোমার মা-বাবার শোকরিয়া আদায় করো।’ (সুরা লোকমান, আয়াত: ১৪)।

মা ও সন্তানের আত্মিক বন্ধন নিয়ে রচিত হয়েছে বহু গান, কবিতা, গল্প, উপন্যাস। সৃষ্টি হয়েছে বহু কালজয়ী শিল্পকর্ম। বাংলা সাহিত্যে মাকে নিয়ে লেখা বিখ্যাত কয়েকটি কবিতা রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মনে পড়া’, শামসুর রাহমানের ‘কখনো আমার মাকে’, হুমায়ুন আজাদের ‘আমাদের মা’, আল মাহমুদের ‘নোলক’, কালিদাসের ‘মাতৃভক্তি’ উল্লেখযোগ্য।

প্রাচীন গ্রিসে বিশ্ব মা দিবস পালন করা হলেও আধুনিককালে এর প্রবর্তন করেন এক মার্কিন নারী। ১৯০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আনা জারভিস নামের নারী মারা গেলে তার মেয়ে আনা মারিয়া রিভস জারভিস মায়ের কাজকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য সচেষ্ট হন। ওই বছর তিনি তার সান ডে স্কুলে প্রথম এ দিনটি মা দিবস হিসেবে পালন করেন। ১৯০৭ সালের এক রবিবার আনা মারিয়া স্কুলের বক্তব্যে মায়ের জন্য একটি দিবসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন।

১৯১৪ সালের ৮ মে মার্কিন কংগ্রেস মে মাসের দ্বিতীয় রবিবারকে ‘মা’ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। এভাবেই শুরু হয় মা দিবসের যাত্রা। এরই ধারাবাহিকতায় আমেরিকার পাশাপাশি মা দিবস এখন বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চীন, রাশিয়া ও জার্মানসহ শতাধিক দেশে মর্যাদার সঙ্গে পালিত হচ্ছে।

জগতে মায়ের মতো এমন আপনজন আর কে আছে! তাই প্রতি বছর এই দিনটি স্মরণ করিয়ে দেয় প্রিয় মায়ের মর্যাদার কথা। ###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!