1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুন ঘুমন্ত শিশুর মৃ’ত্যু টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথ আইস, ইয়াবা, গাঁজাসহ ছয় জন আটক: একটি সাম্পান নৌকা উদ্ধার  সিগারেটে বছরে রাজস্ব ফাঁকি ৫ হাজার কোটি টাকা দিন দিন নিধন হচ্ছে ঝাউবন হুমকির মুখে টেকনাফের উপকূলীয় অঞ্চল  জমি বিরোধের জেরে পরিকল্পিত ভাবে রাসেদকে হত্যার অভিযোগ  গহীন পাহাড়ে যুবকের অর্ধগলিত লাশ আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় সঠিক তথ্য সেবার বিকল্প নেই প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ পুলিশের এআইজি পদে পদোন্নতি পেলেন টেকনাফের কৃতি সন্তান সাইফুল্লাহ হোয়াইক্যং ও হ্নীলা নিকাহ্ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব কাজী মুহাম্মদ নুরুল হক – জেলা রেজিস্ট্রার

রিকশাচালককে পিটিয়ে দুই পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক: 

সাভারে ঢাকা জেলা উত্তর ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ সদস্য র‌্যাকার চালক সোহেল রানার বিরুদ্ধে এক অটোরিকশাচালককে লোহার পাইপ দিয়ে পিটিয়ে দুই পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। খবরটি অন্যান্য রিকশাচালকেরা জানতে পেয়ে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের বিচার দাবি করে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।

শুক্রবার (১৭ মে) র‌্যাকার চালক সোহেল ও মোস্তফা সাভারের পাকিজা এলাকায় দায়িত্ব পালনকালে এ মারধরের ঘটনা ঘটে।

আহত রিকশাচালক মো. ফজলু (৪৫) দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর থানার বনসাপুর এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে। অন্যদিকে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য মো. সোহেল রানা ঢাকা জেলা উত্তর ট্রাফিক বিভাগের র‌্যাকারচালক।

ভুক্তভোগী রিকশাচালক ফজলু বলেন, আমি ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ঢাকামুখী লেন দিয়ে রিকশা চালাচ্ছিলাম। এ সময় পাকিজার সামনে থেকে একটি মোটরসাইকেলযোগে র‌্যাকার চালক সোহেলসহ দুইজন আমাকে ধাওয়া করে। একপর্যায়ে তারা গেন্ডা বাস স্ট্যান্ডের কাছে রিকশা থামাতে বললে আমি সাইড করে থামাতে চাই। এ সময় সোহেল রানা মোটরসাইকেল থেকে নেমেই একটি লোহার পাইপ দিয়ে প্রথমে আমার বাম পায়ে আঘাত করে। আমি হাত দিয়ে ঠেকাতে চাইলে তিনি লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে ডান পা ভেঙে দেন। এরপর আমি রাস্তায় পড়ে যাই।

অটোচালক ফজলু আরও বলেন, আমাকে পেটানো দেখে স্থানীয়রা এসে ওই পুলিশ সদস্যকে ঘিরে ধরে। এ সময় তিনি ভুল স্বীকার করে আমাকে হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করানোর কথা বললেও পরে অপর একটি রিকশায় তুলে দিয়ে সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলে তিনি চলে যান।

এদিকে রিকশাচালককে মারধরের ঘটনা জানতে পেয়ে অন্যান্য রিকশাচালকরা দোষী পুলিশ সদস্যের বিচার দাবি করে সাভার প্রেস ক্লাবের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকে।

এ সময় অভিযুক্ত সোহেল রানার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে অপর র‌্যাকার চালক মোস্তফা বলেন, আমি ওই রিকশাচালককে মারিনি। আমি আজ র‌্যাকারের দায়িত্বে থাকলেও আমি ডিউটিতে এসেই দেখি এসব ঘটনা। পরে আমি ওই রিকশাচালককে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছি।

এ ব্যাপারে ঢাকা জেলা উত্তর ট্রাফিক পুলিশের অ্যাডমিন হোসেন শহীদ চৌধুরী জানান, বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!