1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকনাফে ৩১বার তুপ ধ্বনি ও শহীদ মিনারে ফুলদিয়ে শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু হল বিজয় দিবসের কার্যক্রম মুক্তি ককসবাজার কর্তৃক মার্কেট লিংকেজ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের দৃষ্টি নন্দন মসজিদের উদ্বোধন করেছেন টেকনাফ ইউএনও, মোঃ ইমামুল হাফিজ নাদিম মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা শ্রমিকদলের সাঃ সম্পাদক মুন্না ভারতে পা’লিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হা’মলাকারী: সায়ের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন টেকনাফের আব্দুল্লাহ ছেলে মেধাবী ছাত্র আব্দুল হাফেজ এবার ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চু’রি বিশ্ববিদ্যালয়ে পডুয়া শিক্ষার্থীদের চোখে আগামীর জন্মভূমি ‘সীমান্তের হাওয়ায় ভেসে আসছে নতুন স্বপ্ন’ টেকনাফে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালন টেকনাফে অবকাঠামো সংস্কার ও নির্বাচনী নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে ছাত্র প্রতিনিধিদের জোড়া স্মারকলিপি পেশ

বর্তমান যুব সমাজ ধ্বংসের মূল কারণ অনলাইন জুয়া।

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৫৮০ বার পড়া হয়েছে

ডেক্স নিউজ 

বাংলাদেশে জুয়া খেলা নিষিদ্ধ হলেও অনলাইন জুয়া খেলা প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। দুজন বা তার অধিক ব্যক্তির মধ্যে ফুটবল বা ক্রিকেট খেলার ফলাফল নিয়ে, বা অন্য কিছু নিয়ে ‘বাজি’ ধরে বিজয়ীকে অর্থ বা মূল্যবান বস্তু দেয়ার চল রয়েছে।

এখন দেখা যায় বাচ্চারা গেইম এ আসক্ত,অভিভাবক ভাবছে বাচ্চা ছোট। কিন্তু গেইম এর নেশা সবচেয়ে বড় জুয়া।এর প্রভাবে বাচ্চারা খিটখিটে, বদ মেজাজী,রোগাক্রান্ত এমনকি বিভিন্ন গণমাধ্যমে আমরা সন্তানের হাতে বাবা-মা খুন হয়েছে এমন নৃশংস খবরও পেয়ে থাকি।

গেইম এর মাঝখানে বিজ্ঞাপন আসে,খেলুন আর টাকা জিতুন।এটা দেখে সকলে আগ্রহী হন জুয়া খেলতে।এতে করে টাকা পাওয়াতো দূরের কথা প্রতারক চক্রের হাতে পড়ে অর্থ এবং যাবতীয় তথ্য হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে সাধারণ জনগণ।

যদিও এমন বিজ্ঞাপন এবং সাইট সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন কিন্তু এসব জুয়ার সাইটের বিজ্ঞাপন ইউটিউব চ্যানেলগুলোতেও প্রচার হতেও দেখা যাচ্ছে।

বর্তমানে বাংলাদেশের জনপ্রিয় খেলা পাবজি, যেটা নিষিদ্ধ করার পরও এখনও খেলছে বাচ্চা সহ ইয়াং জেনারেশন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক দৈনিক জাতীয় অর্থনীতিকে জানান,তার সন্তান পাবজি খেলে ৫০০ টাকা ইনকাম করেছে।সে তখন খুশি থাকলেও তার ভাবনায় ছেদ পড়ে যখন তার সন্তান বেশি লাভের আশায় ৫০০০ টাকা তুলে দেন প্রতারক চক্রের হাতে।এটা বর্তমান দেশের চিত্র।

কিছুদিন আগে গণমাধ্যমে আমরা দেখেছি,অনলাইন জুয়ার সাইটের বিজ্ঞাপন প্রচার করায় বাংলাদেশের জনপ্রিয় এক ইউটিউবার এবং তার দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ গত ফেব্রুয়ারিতে। অভিযুক্তরা তাদের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলের এক ওয়েব সিরিজে নিয়মিত বিজ্ঞাপন প্রচার করে আসছিলেন।জুয়ার ব্যবসা প্রচারে বিজ্ঞাপনগুলো এখনও চলছে।এখন বেশি প্রভাব বিস্তার করছে অনলাইন গেমিং এর মাধ্যমে।

অনলাইন এ বেটিং,ক্যাসিনো চালিয়ে যাচ্ছে সকলের অগোচরে। আস্তে আস্তে নিঃশেষ করছে আমাদের যুব সমাজকে।তাদের প্রতিভা নষ্ট হচ্ছে জুয়ার নেশায়।জুয়া কোন অংশে মাদকের চেয়ে কম নেশা নয়,মাদক যেমন একটা পরিবার ও দেশকে ধ্বংস করে ঠিক তেমনি জুয়ার মাধ্যমে একটা পরিবার ও সমাজ ধ্বংস হচ্ছে। সাথে বড় জুয়া এবং বেটিং এ আমাদের দেশের অর্থ পাচার হচ্ছে বিদেশে।

  • সর্বস্ব হারানোর পর আম জনতা দোষ দিতে থাকে সরকারকে কিংবা জনপ্রতিনিধিদের। কিন্তু অভিভাবক যদি সচেতন হয় তাহলেই সম্ভব অনলাইন জুয়ার হাত থেকে নিজের সন্তানকে রক্ষা করতে। ###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!