1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হত্যাকান্ড কে পুঁজি করে যুবদল নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ : মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা টেকনাফ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এলাকায় পরিবেশ সংরক্ষণকারীদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত ৫ম শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে অনুষ্ঠিত হল বার্ষিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা টেকনাফ সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি অনুমোদন সভাপতি ফরিদ সম্পাদক শামসুল আলম যুগান্তরের সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন  টেকনাফের গহীন পাহাড়ে র‍্যাবের অভিযান ৩১ ভিকটিম সহ দুই দালাল আটক ||টেকনাফ ৭১ ডাকাত ও অপহরণ দলনেতা বদরুজ অস্ত্র,গুলি সহ আটক হোয়াইক্যং ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখার ৫ ও ৬ ওয়ার্ড কৃষক দলের কর্ম সমাবেশ অনুষ্ঠিত টেকনাফ উপজেলায় স্বাস্থ্য ও ব্যাক্তিগত পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ইয়াবাসহ র‍্যাবের হালে টেকনাফে মাদক কারবারি আটক

এবার সিটি করপোরেশন সহ যেসব পৌরসভার কাউন্সিলরদের অপসারণ

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক নিউজ

সরকার পতনের পর দেশের সব সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায় নির্বাচিত মেয়রদের অপসারণের ছয় সপ্তাহের মাথায় এবার সরিয়ে দেওয়া হল কাউন্সিলরদেরও।

দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন ও ৩২৩ পৌরসভার সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলরদের অপসারণ করে বৃহস্পতিবার দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ।

১২ সিটি করপোরেশন হল: ঢাকা দক্ষিণ, ঢাকা উত্তর, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, রংপুর, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ।

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গত ১৯ অগাস্ট সব মেয়রদেরকে অপসারণ করে প্রশাসন নিয়োগ করে।

একই দিন অপর প্রজ্ঞাপনে দেশের ৩২৩টি পৌরসভার কাউন্সিলরদেরও অপসারণ করা হয়।

গত ৫ অগাস্ট প্রবল গণআন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার ১১ দিনের মাথায় ১৯ আগস্ট দেশের সব সিটি করপোরেশনের মেয়রদের অপসারণ করা হয়।

এই সিটি করপোরেশনগুলোর মধ্যে কেবল রংপুরে জাতীয় পার্টির মেয়র ছিলেন। বাকি ১১টিতেই দায়িত্বে ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতারা।

এই সিটির মেয়রদের মধ্যে প্রায় সবাই আত্মগোপনে অথবা মামলার আসামি হয়েছেন। তাদের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ সমর্থক কাউন্সিলররাও কার্যালয়ে আসছিলেন না।

একই দিন অপর একটি আদেশে সরিয়ে দেওয়া হয় আওয়ামী লীগের শাসনামলে নির্বাচিত পৌর মেয়রদেরও।

যে ভোটে এই জনপ্রতিনিধিরা নির্বাচিত হন, সেগুলোতে সে সময়ের বিরোধী দল বিএনপি অংশ নেয়নি বা নিলেও ভোটে কারচুপির অভিযোগ উঠে।

সরকার পতনের পর অপসারণ করা হয় উপজেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদেরও। উপজেলায় চেয়ারম্যানদের পাশাপাশি ভাইস চেয়ারম্যানদের অপসারণ করে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়। এখন পর্যন্ত টিকে আছে কেবল ইউনিয়ন পরিষদ। তবে যেসব ইউনিয়নে চেয়ারম্যানরা অনুপস্থিত আছেন, সেখানে প্রশাসক বসানো হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দলের নির্বাচিত চেয়ারম্যানদের বেশিরভাগই প্রকাশ্যে নেই। তাদের অনেকেও বিভিন্ন মামলার আসামি হয়েছেন।

বিএনপির পক্ষ থেকে ইউনিয়ন পরিষদগুলোও ভেঙে দেওয়ার দাবি জানিয়ে বলা হয়েছে, স্থানীয় সরকারের এই প্রতিষ্ঠানগুলো সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের পথে অন্তরায়।

জেলা পরিষদের সদস্যদের অপসারণ

অন্য একটি প্রজ্ঞাপনে ৩টি পার্বত্য জেলা ছাড়া বাকি ৬১টি জেলা পরিষদের সদস্যদেরও অপসারণ করা হয়েছে।

জেলা পরিষদের কাজ চালিয়ে নেওয়ার জন্য ডিসির নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। পৌরসভাতেও প্রশাসকের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করে দিয়েছে সরকর।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর ইউনিয়ন পরিষদ ছাড়া স্থানীয় সরকারের সব জনপ্রতিনিধিদের অপসারণ করে সরকারি কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া হল।###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!