1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ০৩:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
এনজিও-স্থানীয় দ্বন্দ্বের মাঝে টেকনাফে অগোচরে এনজিও-সাংবাদিক প্রশিক্ষণ নিয়ে কৌতূহল  নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ঈদগাঁও মহাসড়‌কে গরু-ম‌হি‌ষের বাজার! যানজটে দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ টেকনাফে বন্যা দুর্গতদের পাশে এনসিপি, ২০০ পরিবারে ত্রাণ সহায়তা  টেকনাফ প্রেসক্লাবের সংস্কার কমিটির বিরুদ্ধে মামলা নামে অপ*প্রচা*র যা আদালত অব*মান*নার সামিল সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে মসজিদ নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন ব্যাচ ভিত্তিক সংগঠনের ব্যানারে সংগঠিত হচ্ছে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগ : চবিতে সমালোচনার ঝড়! লোডশেডিংয়ের অন্ধকারে টেকনাফ, নাকাল জনজীবন লা’শবাহী অ্যাম্বুলেন্সসহ ৯ পদ্ধতি আর ২২ পেশার মানুষে ই’য়াবা-আ’ইস পা’চার মেয়র আতিক ও সাবেক মন্ত্রী নওফেলের সহযোগী টেকনাফ পৌরসভার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি শাহীন ধরাছোঁয়ার বাইরে

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১স’ন্তা’নে’র জননী কে ধ’র্ষ’ন! ধ’র্ষ’ক গ্রেফতার

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৯৪ বার পড়া হয়েছে

সংবাদ দাতা কক্সবাজার

কক্সবাজার টেকনাফের নয়াপাড়া রেজিস্ট্রার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাস রত ১সন্তানের জননী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। সে নয়াপাড়া রেজিস্ট্রার ক্যাম্প এইচ ব্লকের শেড ৬৪৪/ ৫ নং রুমের বসবাস কারি মোঃ হেসেন এর মেয়ে ইয়াসমিন আকতার (২০)। উক্ত ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদি হয়ে টেকনাফ মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন । ওই মামলায় পুলিশের অভিযানে ধর্ষক ও প্রধান আসামি এইচ ব্লকের আব্দুস সালামের ছেলে আব্দুল্লাহ (২৬) কে গ্রেফতার করেছেন বলে জানাগেছে। সে ব্লগ বি এর শেড ১০৫৪ /৩ এ বসবাস করেন।

মামলার এজার সূত্র ও ভিক্টিমের বরাদ দিয়ে জানা গেছে, গত ১৪ অক্টোবর রাতে বাদি প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে বসত ঘর সংলগ্ন
টয়লেটে যায়। আনুমানিক ১০ মিনিট পরে টয়লেট শেষ করে বাহিরে আসলে বিবাদী মোহাম্মদ আলম প্রকাশ মাহাত আলম আমার মুখ চেপে ধরেন, এবং অপর আসামি আব্দুল্লাহ আমাকে পেটে লাতি দিয়ে মাঠিতে ফেলে দেন। মাহাত আলম আমার মুখ চেপে ধরায় আমি চিৎকার দিতে পারিনি। এর পর আসামি আব্দুল্লাহ আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পাশাপাশি আমার বুকে ও গলায় কামড় দিয়ে যখম করেন। পরে আসামিদ্বয় আমার মাথার উড়না দিয়ে বেধে আমাকে ফেলে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর মামলার সাক্ষী শুক্কুর টয়লেট করতে আসলে আমাকে দেখে চিৎকার দেন। পরে আশেপাশের লোক জড়িত হয়ে মা এবং এলাকা বাসী আমাকে উদ্ধার করে ক্যাম্পের এনজিও সংস্থার হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য টেকনাফ হাসপাতালে নিয়ে যায়।

ভিক্টিম ইয়াসমিন আকতার আরো জানান, আমার আসামি আব্দুল্লাহ গ্রফতার হওয়ার আগে আমি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার সময় আমাকে মেরে ফেলতে এসেছিলেন। তিনি হুমকি দিয়ে বলেছেন, তোমাকে জানে মেরে ফেললেও মামলা হবে একটা, বাঁচিয়ে রাখলেও হবে একটা। পরে তাহার এমন অবস্থা দেখে খবর শুনে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেন।
তিনি আরো বলেন, মামলা করার কারণে আসামিদের অপরাপর আত্মীয়-স্বজনেরা আমাকে মেরে ফেলবে বলে হুমকি প্রদান করেন। আমি সরকার ও ইউএনএইচ সি আর হতে উক্ত বিচার ও সহযোগিতা চাই।

উক্ত বিষয়ে টেকনাফ মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন জানান, ঘটনার বিষয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে। আব্দুল্লাহ কে গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!