1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ০২:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
হ্নীলা মৌলভীবাজারে সেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে শাহজাহান চৌধুরীর সমর্থনে উঠান বৈঠক  স্ত্রীর সঙ্গে অ’ভি’মান করে তিন সন্তানের জনকের রহ’স্যময় আ’ত্ম’হ’ত্যা  টেকনাফে টমটম চালকদের নিবন্ধন, আইডি কার্ড ও ইউনিফর্ম বাধ্যতামূলক – ইউএনও  আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করলো “Rising English Hub Teknaf” সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কক্সবাজার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না উখিয়াতে কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠানে শাহজাহান চৌধুরী, বিএনপির শাসনামলেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দৃষ্টান্ত থাকে  নাফ নদীর কেউড়া বনে রোহিঙ্গা যুবকের লা*শ  টেকনাফে আব্দুল্লাহ’র সমর্থনে নারীদের গনজোয়ার : নারীর ক্ষমতায়ন, স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাই বিএনপির ৩১ দফার লক্ষ্য- জিয়াউর রহমান জিহাদ হল সংসদে বিজয়ী হলেন বন কাগজে প্রচারণা চালানো টেকনাফের তামিম ওয়ারিশ সম্পত্তি দখলে নিতে রোহিঙ্গা বলে ভূমিদস্যু আ’লীগ নেতার মিথ্যা অপপ্রচারের বিবৃতি

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১স’ন্তা’নে’র জননী কে ধ’র্ষ’ন! ধ’র্ষ’ক গ্রেফতার

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৪২ বার পড়া হয়েছে

সংবাদ দাতা কক্সবাজার

কক্সবাজার টেকনাফের নয়াপাড়া রেজিস্ট্রার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাস রত ১সন্তানের জননী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। সে নয়াপাড়া রেজিস্ট্রার ক্যাম্প এইচ ব্লকের শেড ৬৪৪/ ৫ নং রুমের বসবাস কারি মোঃ হেসেন এর মেয়ে ইয়াসমিন আকতার (২০)। উক্ত ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদি হয়ে টেকনাফ মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন । ওই মামলায় পুলিশের অভিযানে ধর্ষক ও প্রধান আসামি এইচ ব্লকের আব্দুস সালামের ছেলে আব্দুল্লাহ (২৬) কে গ্রেফতার করেছেন বলে জানাগেছে। সে ব্লগ বি এর শেড ১০৫৪ /৩ এ বসবাস করেন।

মামলার এজার সূত্র ও ভিক্টিমের বরাদ দিয়ে জানা গেছে, গত ১৪ অক্টোবর রাতে বাদি প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে বসত ঘর সংলগ্ন
টয়লেটে যায়। আনুমানিক ১০ মিনিট পরে টয়লেট শেষ করে বাহিরে আসলে বিবাদী মোহাম্মদ আলম প্রকাশ মাহাত আলম আমার মুখ চেপে ধরেন, এবং অপর আসামি আব্দুল্লাহ আমাকে পেটে লাতি দিয়ে মাঠিতে ফেলে দেন। মাহাত আলম আমার মুখ চেপে ধরায় আমি চিৎকার দিতে পারিনি। এর পর আসামি আব্দুল্লাহ আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পাশাপাশি আমার বুকে ও গলায় কামড় দিয়ে যখম করেন। পরে আসামিদ্বয় আমার মাথার উড়না দিয়ে বেধে আমাকে ফেলে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর মামলার সাক্ষী শুক্কুর টয়লেট করতে আসলে আমাকে দেখে চিৎকার দেন। পরে আশেপাশের লোক জড়িত হয়ে মা এবং এলাকা বাসী আমাকে উদ্ধার করে ক্যাম্পের এনজিও সংস্থার হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য টেকনাফ হাসপাতালে নিয়ে যায়।

ভিক্টিম ইয়াসমিন আকতার আরো জানান, আমার আসামি আব্দুল্লাহ গ্রফতার হওয়ার আগে আমি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার সময় আমাকে মেরে ফেলতে এসেছিলেন। তিনি হুমকি দিয়ে বলেছেন, তোমাকে জানে মেরে ফেললেও মামলা হবে একটা, বাঁচিয়ে রাখলেও হবে একটা। পরে তাহার এমন অবস্থা দেখে খবর শুনে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেন।
তিনি আরো বলেন, মামলা করার কারণে আসামিদের অপরাপর আত্মীয়-স্বজনেরা আমাকে মেরে ফেলবে বলে হুমকি প্রদান করেন। আমি সরকার ও ইউএনএইচ সি আর হতে উক্ত বিচার ও সহযোগিতা চাই।

উক্ত বিষয়ে টেকনাফ মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন জানান, ঘটনার বিষয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে। আব্দুল্লাহ কে গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!