প্রেস বিজ্ঞপ্তি : প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে সচিবালয়ে পাঁচ ঘণ্টা আটকে রেখে হেনস্তা এবং পরে শাহবাগ থানায় হস্তান্তরের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন টেকনাফ রিপোর্টার্স ইউনিটি।
সভাপতি আহামদ শফি, সিঃ সহ-সভাপতি জিয়াউল হক জিয়া, সহ সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আরাফাত সানী,সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ শেখ রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক নাছির উদ্দীন রাজ, সিঃ সাংগঠনিক ইমতিয়াজ উদ্দিন (জুয়েল),, দপ্তর সম্পাদক সাইফুদ্দীন আল মোবারক, অর্থ সম্পাদক এস. এন. কায়সার জুয়েল। প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ নোমান, উপকূলীয় সম্পাদক আহমদ উল্লাহ রিয়াদ, নির্বাহী সদস্য ওমর ফারুক,মুনতাসিরুল ইসলাম চৌঃ ফাহিম সহ সকল সদস্যবৃন্দ।
বিবৃতিতে সাংবাদিক নেতারা বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে জনগণের তথ্য পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে রোজিনা ইসলাম কাজ করছেন। তিনি তাঁর প্রতিবেদনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়ম তুলে এনেছেন।
এ ছাড়া করোনাকালীন সময়ে জনগণের স্বাস্থ্য অধিকার রক্ষায় মন্ত্রণালয়ের দূর্বলতাগুলোও তাঁর প্রতিবেদনে পরিষ্কারভাবে উঠে এসেছে। এসব প্রতিবেদন নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এমন একজন সাংবাদিককে পেশাগত কাজের সময় এভাবে আটক করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। রোজিনাকে আটকের এ ঘটনা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে একটি অত্যন্ত বাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে, যা কোনোভাবেই প্রত্যাশিত নয়।
Leave a Reply