1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ন

সিনহা হত্যা মামলায় ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সিএনজি চালকের সাক্ষ্যগ্রহণ

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২১৩ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক:

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় দ্বিতীয় দফায় সাক্ষ্য দিয়েছেন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সিএনজি চালক কামাল হোসেন।

সোমবার (০৬ সেপ্টেম্বর) ছিল চতুর্থ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের ধার্য দিন। সাক্ষ্য প্রদান শেষে তাকে জেরা করেন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা। পুলিশের গুলিতে সিনহা নিহতের সময় তিনি ঘটনাস্থলের কাছেই ছিলেন।

কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সোমবার সকাল সোয়া ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত এ স্বাক্ষ্যগ্রহণ চলে।

এর আগে সকাল পৌনে ১০ টার দিকে কঠোর নিরাপত্তার বলয়ের মধ্য দিয়ে পুলিশের প্রিজন ভ্যানে করে মামলার ১৫ আসামিকে আদালতের কাঠগড়ায় তোলা হয়।

রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ফরিদুল আলম জানিয়েছেন, ৬ জন স্বাক্ষীকে নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। তাদের মধ্যে যারা হাজির হবেন, তাদের পর্যায়ক্রমে আদালতে উপস্থাপন করা হবে। ইতোমধ্যে চতুর্থ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। পঞ্চম সাক্ষীকে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।

এদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী রানা দাশ গুপ্ত জানিয়েছেন, সাক্ষ্যদাতা যে সিএনজি চালক তার কোনো প্রমাণ নেই। আদালতকে তিনি যা বলছেন তা ইতোপূর্বে তদন্ত কর্মকর্তাকে বলেন নি।

এর আগে গত ২৩ আগস্ট থেকে ২৫ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিনদিনে মামলার বাদী মেজর সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস ও ঘটনার সময় সিনহার সাথে থাকা সাবেক সহকর্মী সাহেদুল ইসলাম সিফাতের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছিল।

গতকাল রোববার আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন এই হত্যা মামলার ৩ নম্বর স্বাক্ষী মোহাম্মদ আলী।

গত বছরের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।

এ ঘটনায় গত বছর ৫ আগস্ট সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও বাহারছড়া তদন্ত সাবেক ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

গত বছর ১৩ই ডিসেম্বর র‍্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়ানের তৎকালীন দায়িত্বরত সহকারি পুলিশ সুপার খাইরুল ইসলাম ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

গত ২৭ জুন আদালত ১৫ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এতে সাক্ষী করা হয়েছে ৮৩ জনকে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর