1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দুর্যোগ ও আশ্রয়কেন্দ্রিক সেবায় হিজড়া ও অন্যান্য প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি:টেকনাফে মতবিনিময় সভা মৎসজীবি দল টেকনাফ পৌর কমিটি অনুমোদন: আহ্বায়ক- মান্নান, সদস্য সচিব- ইসমাইল চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ‘মৃত্যুর সড়ক’: ঝরছে প্রাণ, ফাইলবন্দী ৪/৬ লেনের পরিকল্পনা -তামিম আ.লীগের ঝটিকা মিছিলে গেলে ৫ হাজার টাকা, ব্যানার ধরলে ৮ হ্নীলা ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়: চেয়ারম্যান প্রার্থী আজিজুল বশির মোহাম্মদ কলাতলীর মিছিলের মামলায় আসামি হলেন কারারুদ্ধ এমপি পুত্র রনি : জড়িত না থাকলে পাবে অব্যাহতি- পুলিশ বাবা ইউনুস সিকদারকে নিয়ে ফারদিন সিকদারের আবেগঘন স্ট‍্যাটাস সৈকতের বালুতটে স্মৃতির আঁচড়ে বন্ধুত্বের রঙিন দিন ইউনুস হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে উত্তাল টেকনাফ : থানা ঘেরাও সেন্টমার্টিন ভ্রমণের নতুন ওয়েবসাইট চালু

আরাকান আর্মির ঘাঁটিতে আরসার হামলা, বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৯৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে আরাকান আর্মির একটি ঘাঁটিতে ‘রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরা’ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন গোষ্ঠীটির নেতা জেনারেল তোয়ান মারত নাইং। এ হামলার পেছনে বাংলাদেশের কয়েকজন কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা ছিল বলেও দাবি করেন তিনি।

তিনি বলেন, গত ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে উত্তর রাখাইন রাজ্যের মংডু টাউনশিপে আরাকান আর্মির একটি ঘাঁটিতে হামলা হয়। ওই হামলায় জড়িত ছিল আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।

তিনি অভিযোগ করেন, বাংলাদেশি একটি বাহিনীর কর্মকর্তারা সশস্ত্র রোহিঙ্গাদের হামলা চালাতে বলেছে। আগে এ সশস্ত্র নেতাদের সঙ্গে মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে যোগাযোগ হতো। কিন্তু এখন তাদের মধ্যে সরাসরি সমন্বয়ের বিশ্বাসযোগ্য তথ্য হাতে এসেছে।

তার অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত বাংলাদেশি দূতাবাসে যোগাযোগ করেছে সংবাদমাধ্যম ইরাবতী। তবে অন্যপাশ থেকে কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি।

তোয়ান মারত নাইংয়ের দাবি, রোহিঙ্গাদের নির্দেশ দেয়া হচ্ছে যেন তাউংপিও এলাকায় হামলা চালানো হয়। ওই এলাকা বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে।

বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাখাইন রাজ্যের বুথিডং ও মংডু টাউনশিপসহ প্রায় সব এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে আরাকান আর্মি। ১৯ সেপ্টেম্বর এক বিবৃতিতে আরাকান আর্মি জানায়, দীর্ঘ ও অনিরাপদ সীমান্তের কারণে আরসা ও আরএসও যোদ্ধারা মংডুতে অনুপ্রবেশ করেছে। তারা স্থানীয়দের হত্যা ও অপহরণের মতো অন্যায় করছে। সেই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।

আরাকান আর্মি প্রধানের দাবি, তারা সীমান্ত দিয়ে ঢুকে সামনে যাকে পায় তাকেই হত্যা করে। এরপর নিহতদের গায়ে আরাকান আর্মির পোশাক বা সামরিক সরঞ্জাম পরিয়ে দেয়। কিন্তু আসলে যারা নিহত হয়েছে তারা সাধারণ মানুষ, আরাকান আর্মির সদস্য নয়।

আরসা গত সোমবার দাবি করে, আরাকান আর্মির সঙ্গে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘর্ষের পর তারা ওই ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। তবে আরাকান আর্মি এ দাবিকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে।

তথ্যসুত্র: ইরাবতি

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!