1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মৎসজীবি দল টেকনাফ পৌর কমিটি অনুমোদন: আহ্বায়ক- মান্নান, সদস্য সচিব- ইসমাইল চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ‘মৃত্যুর সড়ক’: ঝরছে প্রাণ, ফাইলবন্দী ৪/৬ লেনের পরিকল্পনা -তামিম আ.লীগের ঝটিকা মিছিলে গেলে ৫ হাজার টাকা, ব্যানার ধরলে ৮ হ্নীলা ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়: চেয়ারম্যান প্রার্থী আজিজুল বশির মোহাম্মদ কলাতলীর মিছিলের মামলায় আসামি হলেন কারারুদ্ধ এমপি পুত্র রনি : জড়িত না থাকলে পাবে অব্যাহতি- পুলিশ বাবা ইউনুস সিকদারকে নিয়ে ফারদিন সিকদারের আবেগঘন স্ট‍্যাটাস সৈকতের বালুতটে স্মৃতির আঁচড়ে বন্ধুত্বের রঙিন দিন ইউনুস হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে উত্তাল টেকনাফ : থানা ঘেরাও সেন্টমার্টিন ভ্রমণের নতুন ওয়েবসাইট চালু টেকনাফ ৭১ পরিচয় দিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি

ফ্রি ফায়ার গেম’খেলতে এমবি কেনার টাকা না পেয়ে কিশোরের আত্মহত্যা

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২২ মে, ২০২১
  • ৪৩৮ বার পড়া হয়েছে

মতলব প্রতিনিধিঃ

মোবাইলে ‘ফ্রি ফায়ার গেম’ খেলার জন্য এমবি কেনার টাকা না পেয়ে মায়ের সঙ্গে অভিমান করে মামুন (১৪) নামের এক কিশোর আত্মহত্যা করেছে।

শুক্রবার (২১ মে) দুপুরে চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার উপাদী গ্রামে নিহতের নানাবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্র জানায়, উপজেলার উপাদী উত্তর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের শহর আলী গাজী বাড়ির বাচ্চু গাজীর নাতি মামুন ঈদের ছুটি উপলক্ষে তার মায়ের সঙ্গে নানার বাড়িতে বেড়াতে আসে। ঘটনার দিন দুপুরে মামুন তার মায়ের কাছে মোবাইলে ডেটা কেনার টাকা চায়। মা কমলা বেগম পরে টাকা দেবেন বললে মামুন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং টাকার জন্য পীড়াপীড়ি করতে থাকে। কিন্তু মা পরে টাকা দেবেন জানালে মামুন অভিমান করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়।

এর কিছুক্ষণ পর মা কমলা বেগম গৃহস্থালি কাজে ব্যস্ত থাকার ফাঁকে মামুন ঘরে ঢোকে। পরে দরজা বন্ধ করে দিয়ে ঘরের আঁড়ার সঙ্গে গলায় দড়ি পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে।

বাড়ির একাধিক ব্যক্তি জানান, ঈদের ছুটি উপলক্ষে বেড়াতে আসা মামুন এলাকার ছেলেদের সঙ্গে মোবাইলে গেম খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকত। অনেক ছেলে একসঙ্গে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই গেম খেলত, যা ‘ফ্রি ফায়ার গেম’ নামে বেশ পরিচিত।

মামুনের নানা বাচ্চু গাজী বলেন, তিন বছর আগে মামুনের বাবা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। এরপর থেকে তার মেয়ে কমলা বেগম মেয়ে ঢাকার একটি গার্মেন্টসে চাকরি নেন। এরপর থেকে তিন নাতি-নাতনিকে নিয়ে অভাব-অনটনের মধ্যেই কোনোরকম সংসার চালিয়ে আসছিলেন তিনি।

মতলব দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মিয়া জানান, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নিহতের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর মর্গে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!